নির্বাচন কমিশন পূণর্গঠন
রাষ্ট্রপতির সাথে সংলাপে দলের নেতৃত্ব দেবেন খালেদা জিয়া
আগামী ১৮ ডিসেম্বর রোববার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে বিএনপির প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নির্বাচন কমিশন পূণর্গঠনের লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে আলোচনার মধ্য দিয়েই ওই দিন বিকেল সাড়ে ৪টায় এ সংলাপের শুরু হচ্ছে। বৃহস্পতিবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বিএনপির ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এ প্রতিনিধি দলে বিএনপির মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা থাকবেন। বিএনপির ওই প্রতিনিধিদলের তালিকা আজ দুপুরে বঙ্গভবনে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি
রিজভী বলেন, দলের সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেন ও বেলাল আহমেদ নামের তালিকা সম্বলিত মহাসচিবের চিঠি নিয়ে বঙ্গভবনে গেছেন। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব বরাবর ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ তালিকায় দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নাম রয়েছে বলেও জানা গেছে।
গত ১২ ডিসেম্বর বঙ্গভবন থেকে চিঠি পাঠিয়ে সংলাপের জন্য বিএনপির কাছে ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নাম চাওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অনধিক চারজন কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। যেহেতু নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শীঘ্রই উত্তীর্ণ হচ্ছে, সেহেতু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত গ্রহণ সাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন গঠনে মাহামান্য রাষ্ট্রপতি আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। সেই লক্ষ্যে আগামী ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬ খ্রি. বিকেল ৪.৩০টায় বঙ্গভবনে মাহামান্য রাষ্ট্রপতি আপনার দলের নেতৃবৃন্দের সাথে মত-বিনিময়ের সানগ্রহ সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
প্রসঙ্গত, কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষে আগামী ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেবে নতুন ইসি। ওই কমিশনের অধীনেই ২০১৯ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচন হবে। ২০১২ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ‘সার্চ কমিটির’ মাধ্যমে যেভাবে ইসি গঠন করা হয়েছিল, এবারও একই পদক্ষেপ নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
রিজভী বলেন, দলের সহ দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেন ও বেলাল আহমেদ নামের তালিকা সম্বলিত মহাসচিবের চিঠি নিয়ে বঙ্গভবনে গেছেন। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব বরাবর ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে। এ তালিকায় দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, তরিকুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নাম রয়েছে বলেও জানা গেছে।
গত ১২ ডিসেম্বর বঙ্গভবন থেকে চিঠি পাঠিয়ে সংলাপের জন্য বিএনপির কাছে ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নাম চাওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অনধিক চারজন কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে। যেহেতু নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শীঘ্রই উত্তীর্ণ হচ্ছে, সেহেতু বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত গ্রহণ সাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন গঠনে মাহামান্য রাষ্ট্রপতি আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন। সেই লক্ষ্যে আগামী ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬ খ্রি. বিকেল ৪.৩০টায় বঙ্গভবনে মাহামান্য রাষ্ট্রপতি আপনার দলের নেতৃবৃন্দের সাথে মত-বিনিময়ের সানগ্রহ সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
প্রসঙ্গত, কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষে আগামী ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেবে নতুন ইসি। ওই কমিশনের অধীনেই ২০১৯ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচন হবে। ২০১২ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ‘সার্চ কমিটির’ মাধ্যমে যেভাবে ইসি গঠন করা হয়েছিল, এবারও একই পদক্ষেপ নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
No comments:
Post a Comment