Wednesday, March 24, 2021

 মানব দেহেঃ

1: হাড় সংখ্যা: 206
2: পেশী সংখ্যা: 639
3: কিডনি সংখ্যা: 2
4: দুধের দাঁত সংখ্যা: 20
5: পাঁজরের সংখ্যা: 24 (12 জোড়া)
6: হার্ট চেম্বার নম্বর: 4
7: বৃহত্তম ধমনী: অর্টা
8: সাধারণ রক্তচাপ: 120/80 এমএমএইচজি
9: রক্তের পিএইচ: 7.4
10: মেরুদণ্ডের কলামে মেরুদণ্ডের সংখ্যা: 33
11: ঘাড়ে মেরুদণ্ডের সংখ্যা: 7
12: মাঝের কানে হাড়ের সংখ্যা: 6
13: মুখে হাড় সংখ্যা: 14
14: মস্তকটিতে হাড়ের সংখ্যা: 22
15: বুকে হাড় সংখ্যা: 25
16: বাহুতে হাড়ের সংখ্যা: 6
17: মানুষের বাহুতে পেশী সংখ্যা: 72
18: হৃদয়ে পাম্প সংখ্যা: 2
19: বৃহত্তম অঙ্গ: ত্বক
20: বৃহত্তম গ্রন্থি: লিভার
21: বৃহত্তম কোষ: মহিলা ডিম্বাশয়
22: ক্ষুদ্রতম কোষ: শুক্রাণু
23: ক্ষুদ্রতম হাড়: মধ্য কানের স্ট্যাপস
24: প্রথম প্রতিস্থাপন অঙ্গ: কিডনি
25: ছোট অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 7 মি
26: বড় অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 1.5 মি
27: নবজাতকের শিশুর গড় ওজন: 3 কেজি
২৮: এক মিনিটে নাড়ির হার: times২ বার
29: সাধারণ শরীরের তাপমাত্রা: 37 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (98.4 ফ °)
30: গড় রক্তের পরিমাণ: 4 থেকে 5 লিটার
31: লাইফটাইম লাল রক্ত ​​কণিকা: 120 দিন
32: লাইফটাইম শ্বেত রক্ত ​​কণিকা: 10 থেকে 15 দিন
33: গর্ভাবস্থা সময়কাল: 280 দিন (40 সপ্তাহ)
34: মানুষের পায়ে হাড় সংখ্যা: 33
35: প্রতিটি কব্জিতে হাড়ের সংখ্যা: 8
36: হাতে হাড় সংখ্যা: 27
37: বৃহত্তম অন্তঃস্রাবের গ্রন্থি: থাইরয়েড
38: বৃহত্তম লিম্ফ্যাটিক অঙ্গ: প্লীহা
40: বৃহত্তম এবং শক্তিশালী হাড়: ফেমুর
41: ক্ষুদ্রতম পেশী: স্ট্যাপিডিয়াস (মাঝের কান)
41: ক্রোমোজোম সংখ্যা: 46 (23 জোড়া)
42: নবজাত শিশুর হাড়ের সংখ্যা: 306
43: রক্ত ​​সান্দ্রতা: 4.5 থেকে 5.5
44: সার্বজনীন দাতা রক্তের গ্রুপ: ও
45: সর্বজনীন প্রাপক রক্তের গ্রুপ: এবি
46: বৃহত্তম শ্বেত রক্ত ​​কণিকা: মনোকাইট
47: সবচেয়ে ছোট সাদা রক্তকণিকা: লিম্ফোসাইট y
48: লোহিত রক্তকণিকা গণনা বলা হয়: পলিসিথেমিয়া
49: শরীরে ব্লাড ব্যাংক হ'ল: প্লীহা
50: জীবনের নদী বলা হয়: রক্ত
51: সাধারণ রক্তের কোলেস্টেরলের স্তর: 100 মিলিগ্রাম / ডিএল
52: রক্তের তরল অংশ হ'ল: প্লাজমা
May be an image of text

 লোকটি কে জানেন?

ছবিটির বেশ কয়েকটি ব্যাপার লক্ষ্যনীয়।
তার মাথার টিকিটি দেয়ালের সঙ্গে বাঁধা।
চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটি ভাঙ্গা।
তার টেবিলে অতিরিক্ত বইয়ের স্তুপ নেই।
দরজা বন্ধ।
তিনি একান্ত মনোনিবেশ সহকারে পড়ছেন। তার ব্যাপারে জনশ্রুতি আছে যে, তিনি এক বই দুইবার পড়তেননা।
তিনি টিকিটি বেঁধে রেখেছেন কারন এটা হাওয়ার দুলুনীতে পড়ার মনোযোগ নষ্ট করে। আর ঝিমুনি আসলে এটাতে টান লেগে ঝিমুনি ছুটে যাবে।
তিনি চেয়ারের হেলান দেয়ার অংশটা ভেঙ্গে ফেলেছেন কারন এতে হেলান দিলে তাকে আলস্য ঘিরে ধরবে।
তিনি অতিরিক্ত বই টেবিলে রাখেননি কারণ তিনি চাননা যেটা পড়ছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ অন্যদিকে ছুটে যাক।
আমাদের বর্তমান প্রজন্ম খেলতে খেলতে পড়ে। টিভি দেখতে দেখতে পড়ে। খেতে খেতে পড়ে। পড়া লেখায় জ্ঞান অর্জনের বিষয়টা এখন আর নেই। এটা নেহাত টাইম পাস। পড়ার জন্যই পড়া। পড়ার জন্যে পড়া হলে বিখ্যাত কেউ হতে পারবে না কখনোই!! মন থেকে আসতে হবে ব্যাপারগুলো! আমার বিশ্বাস তোমরা তা পারবে, অবশ্যই পারবে।
ছবির মানুষটি আর কেউ নয়। প্রবাদ প্রতিম পন্ডিত #ঈশ্বরচন্দ্র_বিদ্যাসাগর
--collected
May be an image of one or more people

Saturday, March 20, 2021

 মানুষ সবটাই দেখতে পায় না  

মানুষ সবটাই দেখতে পায় না
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী

আমরা সামনে থেকে যা দেখি, পেছনে তা নাও ঘটতে পারে। মানুষ সবটাই দেখতে পায় না। যতটুকু দেখতে পায় ততটুকুতেও না বুঝার  একটা প্রশ্নবোধক চিহ্ন থেকে যায়। সে প্রশ্নবোধক চিহ্নটার শেকড় কতটা গভীরে সেটাও কল্পনা করা কঠিন। এজন্য আমাদের দৃশ্যমান কপালের নিচের চোখ দিয়ে না দেখে অদৃশ্যমান অন্তর দিয়ে দেখার চেষ্টাটা করে যাওয়া উচিত। তবেই হয়তো অদেখা সত্যটা আমাদের জীবনকে বদলে দিয়ে আবার নতুন করে ভাবতে শেখাবে। ফরাসি ভাষা থেকে আসা দেজা ভ্যু কথাটা মনকে নাড়া দিলো। কখনই যেটা মানুষ দেখেনি তেমন একটা নতুন কিছু দেখে যদি কারো মনে হয় এটা তো আমি আগেই দেখেছি এমন অবস্থাটাই দেজা ভ্যু। বিস্ময়কর এক রহস্য। গবেষণা করে কেন এমনটা ঘটে সে বিষয়ে বিজ্ঞানীরা এখনও এক হতে পারেননি। তাহলে মানুষের দেখাতে একটা সন্দেহের তীর এসে সেটাকে বুলেট বিদ্ধ করলো। পৃথিবীতে এমন লোক কমই আছেন যাদের এই অভিজ্ঞতা হয়নি। 

সাউদার্ন মেথোডিস্ট ইউনিভার্সিটির মনস্তত্ত্ববিদ অ্যালান এস. ব্রাউন ২০০৩ সালে তার গবেষণালব্ধ ফলাফল থেকে বলেছেন - “পৃথিবীর ৭০ ভাগের বেশি মানুষ তাদের জীবনের কোনো না কোনো সময় এই পরিস্থিতি প্রত্যক্ষ করেছেন।” কেউ বলছেন এটা স্বপ্নের প্রভাব, কেউ বলছেন এটা অতীত স্মৃতির প্রভাব, আবার কেউ কেউ বলছেন এটা মস্তিষ্কের প্রভাব। এর মানে হচ্ছে বিজ্ঞানও অনেকসময় খুব অসহায় হয়, বিভ্রান্ত হয়। কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা তা যাচাই করা বিজ্ঞানের পক্ষেও দুঃসাধ্য একটা বিষয়  হয়ে দাঁড়ায়। মানুষের ক্ষেত্রেও এটা ঘটছে, ঘটে চলেছে। মন্দকে মানুষ ভালো বলছে আর ভালোকে মানুষ মন্দ বানাচ্ছে। পৃথিবীটা বুঝি এমনই। যেখানে মস্তকবিহীন দেহটা ভাবছে মাথাটা তার ঠিক জায়গায় চুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু সেখানে মাথা নেই, মাথা ব্যাথাও নেই। রামায়ণ রচনা প্রসঙ্গে মহর্ষি বাল্মীকিকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ‘ভাষা ও ছন্দ’ কবিতার দুটি লাইন: নারদ কহিল হাসি, ‘সেই সত্য যা রচিবে তুমি, ঘটে যা তা সব সত্য নহে'। যা ঘটে তা সত্য নয়, যা ঘটেনা সে অদেখা ঘটনাটাই সত্য হয়। যেমন মানুষের অভূতপূর্ব কল্পনা একদিন মানুষের স্বপ্নের হাত ধরে। তারপর সে কল্পনাটা হাটি হাটি পা পা করে একদিন সত্যে পরিণত হয়। মানুষ সামনে থেকে মানুষকে বিচার করে। খুব গভীরের গিয়ে মানুষকে বিচার করতে চায় না। যেমন একটা ঘটনাকে মানুষের সামনে যেভাবে আনা হয় মানুষ সেভাবে ভাবে। কিন্তু কেন এমনটা হলো কিংবা যেটা মানুষের সামনে টেনে এনে মানুষকে বলা হচ্ছে এটা মেনে নাও, সেটা কতটা সত্য কতটা মিথ্যা সে জায়গাটাতে মানুষ কেমন যেন হাত পা ছেড়ে দেয়। মানুষ নিজে ভাবতে পারছে না। মানুষ নিজের পৃথিবী তৈরী করতে পারছে না। অন্যের ভাবনার ভুত মানুষের মাথায় ভর করেছে। প্রতিদিন মানুষ এভাবে মানুষের দাসে পরিণত হচ্ছে। শক্তির অন্তরালের শক্তির প্রভুত্ব মেনে নিচ্ছে। হয়তো সেটা বোঝার মতো বোধশক্তিটাও মানুষ হারিয়ে ফেলেছে। নিজে ভাবতে না পারলে যে সত্য-মিথ্যা যাচাই করা যায়না সেটা মানুষ যেন ভুলতে বসেছে। একটা বিখ্যাত চিত্রকর্মের ভাবার্থ মনে পড়লো। যেখানে বলা হচ্ছে যেটাকে আমরা সত্য বলে চোখে দেখছি সেটা নাকি সত্য নয়, সত্যের মুখোশ পড়া মিথ্যে। 

এ প্রসঙ্গে ফরাসি একজন চিত্রকর জিনলেওন জেরোমের ১৮৮৬ সালে আঁকা বিখ্যাত একটি ছবি he truth is coming out of the well -এর বিষয়বস্তুকে টেনে আনা যায়। উনিশ শতকের একটি লোককথাকে ভিত্তি করে ছবিটি আঁকা হয়েছিল। গল্পটা ছিল এ রকম : একবার সত্য ও মিথ্যা পরস্পরের সঙ্গে দেখা করল কিছু বিষয় মীমাংসার তাগিদে। হাঁটতে হাঁটতে তারা চলে গেল একটা কুয়োর পাশে। মিথ্যা বলল, দেখ, কী পরিষ্কার পানি। চল গোসল করি। 

বলাবাহুল্য, সত্য বিশ্বাস করেনি মিথ্যার কথা। নিজে পরখ করে দেখল। যখন দেখল কুয়োর জল সত্যিই পরিষ্কার তখন মিথ্যার প্রস্তাবে রাজি হলো। দুজনে পোশাক ছেড়ে নেমে পড়ল কুয়োয়। গোসলের মাঝপথে মিথ্যা কুয়ো থেকে উঠে এসে সত্যের পোশাক পরে পালিয়ে গেল। খানিকক্ষণ অপেক্ষা করার পর মিথ্যাকে ফিরতে না দেখে সত্য উঠে এলো কুয়ো থেকে। না, মিথ্যা তো কোথাও নেই, পোশাকও নেই। রাগে অন্ধ হয়ে সত্য বের হলো মিথ্যাকে খুঁজতে কিন্তু নগ্ন সত্যকে দেখে ছি ছি করল সভ্য মানুষ। এমনকি তেড়েও এলো অনেকে। সত্য অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও তাদের বোঝাতে না পেরে রাগে-দুঃখে অপমানে ফের কুয়োয় নেমে গেল। তারপর থেকে সত্যকে আর কখনো কেউ দেখেনি। যাকে দেখেছে কিংবা দেখছে সে সত্যের পোশাক পরা মিথ্যা। একটা ফটোগ্রাফের কথা মনে পড়লো। ফোটোগ্রাফটাতে দেখানো হয়েছে, দেয়ালের সামনে থেকে পুরো বিষয়টিকে কেউ দেখলে ভাববে একটা মস্তকবিহীন মাথা বসে আছে এবং সেটা একটা দেহবিহীন মানুষের মাথাকে ধরে আছে। দেয়ালের এক জায়গায় মানুষবিহীন একটা হাত নিশ্চল হয়ে পড়ে আছে। দেয়ালের আরেক জায়গায় মানুষবিহীন দুটো অর্ধেক অবশ হয়ে পড়া পা যেন পড়ে আছে। খুব সাধাসিধা চোখ দিয়ে দেখলে মনে হবে অনেকগুলো মৃত মানুষের অঙ্গপ্রতঙ্গ নিথর হয়ে পড়ে আছে। হয়তো কোনো ঠান্ডা মাথার খুনি এমনটা করেছে। কিন্তু এটা তো একপাশ থেকে দেখা একটা খণ্ডিত অংশ। এ পাশটাতে যা আছে, যা ঘটেছে সেটা তো তা নয়। বরং যেটা ঘটেনি সেটাই মনে হচ্ছে। ঠিক ওপাশটাতে গেলে দেখা যাবে চারজন দুরন্ত কিশোর মনের আনন্দে দেয়ালকে আঁকড়ে ধরে তাদের মতো করে খেলছে। সেখানে মৃত্যু নেই, সেখানে আছে বেঁচে থাকার অপার আনন্দ। আমরাও এমনটা চাই। যেখানে মানুষ একপাশ থেকে মানুষ কিংবা কোনো ঘটনাকে বিচার করবে না বরং মানুষ দুপাশটা দেখেই তার সত্যটা বলবে। একপেশে নীতি মানুষকে নীতিহীন করে। মানুষকে তার সংকীর্ণ জায়গায় জাপটে ধরে রাখে। সে জায়গাটাতে যে অন্ধ চোখ নির্ঘুম থাকে সেটা আলোকিত হোক। সবচেয়ে বড় চোখ মানুষের ভিতরে ঘুমন্ত অবস্থায় চুপচাপ বসে থাকে। অনেকটা ব্যাঙের হইবারনেশন বা শীতনিদ্রায় মতো। সেটা আমরা চাই না। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে মুক্ত চিন্তা চাই, অফুরন্ত আলো চাই। নিবু নিবু বাতিটাতে আগুনের পরশমনি চাই। যেটা পরশ পাথর হয়ে মানুষের অন্তর চক্ষুকে খুলে দিবে। মানুষ নির্ভেজাল মানুষ হয়ে তার নিজের মাথা থেকে বেরিয়ে আসা বিচার ও বিবেচনাশক্তি দিয়ে বলবে কোনটা আসল সোনা, কোনটা নকল সোনা। অনেক মানুষ যেটা বলবে সেটা সত্য নাও হতে পারে। কারণ সেখানে বিবেচনাবোধ থাকেনা, স্বচ্ছতার রং থাকে না। সে অনেক মানুষের ভিতরে একটা মানুষের মধ্যে যদি  বিবেচনাশক্তি দিয়ে দেখার মনটা তখনো বেঁচে থাকে তবে সেটা মানুষকে সত্যের পথ দেখাতে পারে। একটা ছোট গল্পের কথা মনে পড়লো। একদিন গ্রামবাসী মিলে সিদ্ধান্ত নিলো তারা বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করবে। সবাই প্রার্থনার জন্য খরতায় মাটি ফেটে চৌচির হওয়া একটা মাঠে সমবেত হলো। কেবল একটা ছেলে ছাতাসহ সেখানে এলো। সবাই ছেলেটাকে দেখে অবাক হলো। অনেকে বললো, আমরা তো বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করতে এখানে এসেছি। বৃষ্টিই তো হচ্ছেনা, তুমি কেন আবার ছাতা নিয়ে এসেছো। সবাইকে অবাক করে দিয়ে ছেলেটা বললো আমি বিশ্বাস করি সবাই প্রার্থনা করলে প্রকৃতিতে বৃষ্টি নেমে আসবে। প্রকৃতির আনন্দে তখন মানুষের মন পুলকিত হবে। তখন তো আমার ছাতা লাগবে। এটাই বিশ্বাস। অদৃশ্যকে দেখার বিস্ময়কর শক্তি যেন এটি। যেটা এখন খুব দরকার। তুমি যদি দৃশ্যমান মানুষকে ভালবাসতে না পার, তবে অদৃশ্য ঈশ্বরকে তুমি কি করে ভালবাসবে-মাদার তেরেসার এমন বোধশক্তিটা আমাদের বোধশক্তিটাকে জাগ্রত করবে বোধ হয়। সন্দেহ থেকে বোধ হয় নয়, বলি নিশ্চয়।

Thursday, March 18, 2021

 








০১: সুরাঃ ফাতিহা - অর্থ = সূচনা
০২: সুরাঃ বাক্বারাহ - অর্থ =গাভী
০৩: সুরাঃ আলে-ইমরান - অর্থ = ইমরানের
পরিবার
০৪: সুরাঃ নিসা - অর্থ = নারী জাতি
০৫: সুরাঃ মায়িদাহ - অর্থ = খাদ্যপরিবেশিত
টেবিল
০৬: সুরাঃ আন'আম - অর্থ = গৃহপালিত পশু
০৭: সুরাঃ আ'রাফ - অর্থ =উচ্চস্থানসমূহ
০৮: সুরাঃ আনফাল - অর্থ =যুদ্ধলব্ধ ধনসম্পদ
০৯: সুরাঃ তাওবা - অর্থ =অনুশোচনা
১০: সুরাঃ ইউনূস - অর্থ =হযরত ইউনুস (আঃ)
১১: সুরাঃ হুদ - অর্থ =হযরত হুদ (আঃ)
১২: সুরাঃ ইউসুফ - অর্থ = হযরত ইউসুফ(আঃ)
১৩: সুরাঃ রা'দ - অর্থ =বজ্রপাত
১৪: সুরাঃ ইব্রাহীম - অর্থ =হযরতইবরাহীম(আঃ) ১৫: সুরাঃ হিজর - অর্থ =পাথরের পাহাড়
১৬: সুরাঃ নাহল - অর্থ =মৌমাছি
১৭: সুরাঃ বনী ইসরাইল - অর্থ =ইসরাইলের
বংশধর
১৮: সুরাঃ কাহফ - অর্থ =গুহা।
১৯: সুরাঃ মারইয়াম - অর্থ =ঈসা (আঃ) এর
মাতার নাম
২০: সুরাঃ ত্ব-হা - অর্থ =দুটি আরবি হরফ
২১: সুরাঃ আম্বিয়া - অর্থ =নবীগণ
২২: সুরাঃ হাজ্জ - অর্থ = মহাসম্মেলন
২৩: সুরাঃ মু'মিনুন - অর্থ =বিশ্বাসীগণ
২৪: সুরাঃ নূর - অর্থ =জ্যোতি
২৫: সুরাঃ ফুরক্বান - অর্থ =পার্থক্যকারী
২৬: সুরাঃ শু'আরা - অর্থ =কবিগণ
২৭: সুরাঃ নামল - অর্থ =পিপীলিক
২৮: সুরাঃ ক্বাসাস - অর্থ =কাহিনী
২৯: সুরাঃ আনকাবূত - অর্থ =মাকড়সা
৩০: সুরাঃ রূম - অর্থ =রোমান জাতি
৩১: সুরাঃ লুকমান - অর্থ =একজন প্রজ্ঞাবান
অলির নাম
৩২: সুরাঃ সাজদাহ - অর্থ =সিজদা
৩৩: সুরাঃ আহযাব - অর্থ =সংযুক্ত শক্তিসমূহ
৩৪: সুরাঃ সাবা - অর্থ =একটি নগরের নাম
৩৫: সুরাঃ ফাতির - অর্থ =আদিস্রষ্টা
৩৬: সুরাঃ ইয়াসিন - অর্থ =ইয়াসিন
৩৭: সুরাঃ সাফ্ফাত - অর্থ =সারিবদ্ধভাবে
দাঁড়ানো
৩৮: সুরাঃ সোয়াদ - অর্থ =একটি আরবি হরফ
৩৯: সুরাঃ যুমার - অর্থ =দলবদ্ধ জনতা
৪০: সুরাঃ মুমিন - অর্থ =বিশ্বাসী
৪১: সুরাঃ ফুসসিলাত (হামীম সিজদাহ)
-অর্থ =সুস্পষ্টবিবরণ।
৪২: সুরাঃ শূরা - অর্থ =পরামর্শ
৪৩: সুরাঃ যুখরূফ - অর্থ =স্বর্ণালংকার
৪৪: সুরাঃ দুখান - অর্থ =ধোঁয়া
৪৫: সুরাঃ জাছিয়াহ - অর্থ =নতজানু
৪৬: সুরাঃ আহক্বাফ - অর্থ =বালুর পাহাড়
৪৭: সুরাঃ মুহাম্মদ - অর্থ =সর্বশেষ নবী ও
রাসূলের নাম
৪৮: সুরাঃ ফাত্হ - অর্থ =বিজয়
৪৯: সুরাঃ হুজুরাত - অর্থ =বাসগৃহসমূহ
৫০: সুরাঃ ক্বাফ - অর্থ =একটি আরবি হরফ
৫১: সুরাঃ যারিয়াত - অর্থ =বিক্ষেপকারী
৫২: সুরাঃ তূর - অর্থ =তুর পর্বত
৫৩: সুরাঃ নাজম - অর্থ =তারকা
৫৪: সুরাঃ ক্বামার - অর্থ =চাঁদ
৫৫: সুরাঃ আর-রাহমান - অর্থ =পরম করুণাময়
৫৬: সুরাঃ ওয়াক্বিয়া - অর্থ =নিশ্চিত ঘটনা
৫৭: সুরাঃ হাদীদ - অর্থ =লোহা
৫৮: সুরাঃ মুজাদিলাহ - অর্থ =অনুযোগকারী নারী
৫৯: সুরাঃ হাশর - অঅর্থ =মহাসমাবেশ
৬০: সুরাঃ মুমতাহিনা - অর্থ =পরীক্ষা সাপেক্ষ নারী
৬১: সুরাঃ সাফ - অর্থ =সারিবদ্ধ সৈন্যদল
৬২: সুরাঃ জুমুআহ - অর্থ =সম্মেলন
৬৩: সুরাঃ মুনাফিকুন - অর্থ =কপট বিশ্বাসীগণ
৬৪: সুরাঃ তাগাবুন - অর্থ =মহা বিজয়
৬৫: সুরাঃ তালাক - অর্থ =বিচ্ছেদ
৬৬: সুরাঃ তাহরীম - অর্থ =নিষিদ্ধকরণ
৬৭: সুরাঃ মূলক - অর্থ =সার্বভৌম কর্তৃত্ব
৬৮: সুরাঃ ক্বালাম - অর্থ =কলম
৬৯: সুরাঃ হাক্ক্বাহ – অর্থ =নিশ্চিত সত্য
৭০: সুরাঃ মা'আরিজ - অর্থ =উন্নয়নের সোপান
৭১: সুরাঃ নূহ - অর্থ =হযরত নুহ (আঃ)
৭২: সুরাঃ জ্বিন - অর্থ =জ্বিনজাতি
৭৩: সুরাঃ মুয্যাম্মিল - অর্থ =কম্বল আবৃত নবী
৭৪: সুরাঃ মুদ্দাসসির - অর্থ =চাদর আবৃত নবী
৭৫: সুরাঃ ক্বিয়ামাহ - অর্থ =পুনরুত্থান
৭৬: সুরাঃ দাহর - অর্থ =মানবজাতি
৭৭: সরাঃ মুরসালাত - অর্থ=প্রেরিত পুরুষগণ
৭৮: সুরাঃ নাবা - অর্থ =মহা সংবাদ
৭৯: সুরাঃ নাযিয়াত - অর্থ =প্রচেষ্টাকারী
৮০: সুরাঃ আবাসা - অর্থ=তিনি ভ্রুকুটি করলেন
৮১: সুরাঃ তাকবীর - অর্থ=অন্ধকারাচ্
ছন্ন
৮২: সুরাঃ ইনফিত্বার - অর্থ =বিদীর্ণকরণ
৮৩: সুরাঃ মুতাফ্ফিফীন - অর্থ =প্রবঞ্চনা করা
৮৪: সুরাঃ ইনশিক্বাক্ব - অর্থ =চূর্ণবিচূর্ণকরণ
৮৫: সুরাঃ বুরূজ - অর্থ=নক্ষত্রপুঞ্জ
৮৬: সুরাঃ ত্বারিক্ব - অর্থ =রাতের আগন্তুক
৮৭: সিরাঃ আ'লা - অর্থ =সর্বোউপরে
৮৮: সুরাঃ গ্বাশিয়াহ্ - অর্থ =বিহ্বলকারী ঘটনা
৮৯: সুরাঃ ফাজর - অর্থ =ভোরবেলা
৯০: সুরাঃ বালাদ - অর্থ =নগর
৯১: সুরাঃ শামস - অর্থ =সূর্য
৯২: সুরাঃ লাইল - অর্থ=রাত্রি
৯৩: সুরাঃ দোহা - অর্থ =পূর্বাহ্নের সূর্যকিরণ
৯৪: সুরাঃ ইনশিরাহ - অর্থ =বক্ষ প্রশস্তকরণ
৯৫: সুরাঃ তীন - অর্থ =ডুমুর জাতীয় ফল
৯৬: সুরাঃ আলাক - অর্থ =রক্তপিণ্ড
৯৭: সুরাঃ ক্বদর - অর্থ =মহিমান্বিত
৯৮: সুরাঃ বাইয়্যিনাহ - অর্থ =সুস্পষ্ট প্রমাণ
৯৯: সুরাঃ যিলযাল - অর্থ =ভূমি কম্পন
১০০:সুরাঃ আদিয়াত - অর্থ =অভিযানকারী
১০১:সুরাঃ ক্বারি'আহ - অর্থ =মহা সংকট
১০২:সুরাঃ তাকাছুর - অর্থ =প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা
১০৩: সুরাঃ আসর - অর্থ =সময়/যুগ
১০৪: সুরাঃ হুমাযাহ - অর্থ =পরনিন্দাকারী
১০৫: সুরাঃ ফীল - অর্থ =হাতি
১০৬: সুরাঃ ক্বুরাইশ - অর্থ =একটি গোত্রের নাম
১০৭: সুরাঃ মা'ঊন - অর্থ =সাহায্য\সহযোগিতা
১০৮: সুরাঃ কাওসার - অর্থ =প্রাচুর্য
১০৯: সুরাঃ কাফিরূন - অর্থ =অবিশ্বাসী গোষ্ঠী
১১০: সুরাঃ নাসর - অর্থ =স্বর্গীয় সাহায্য
১১১: সুরাঃ লাহাব - অর্থ =জ্বলন্ত অঙ্গার
১১২: সুরাঃ ইখলাস - অর্থ =একত্ব
১১৩: সুরাঃ ফালাক্ব - অর্থ =নিশীভোর
১১৪: সুরা : নাস - অর্থ =মানুষ জাতি

Sunday, March 14, 2021

 

‘সিরিয়াল খুনি’কে মুক্ত করতে কেন এগিয়ে  এসেছেন বিজ্ঞানীরা 

 হয়েছে)

‘সিরিয়াল খুনি’কে মুক্ত করতে কেন এগিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা
ক্যাথলিন ফলবিগ।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের হান্টার ভ্যালি এলাকার একজন মা ক্যাথলিন ফলবিগের প্রায় ১৮ বছর আগের অপরাধ নিয়ে এখন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তাকে ২০০৩ সালে খুনের মামলায় ‘অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে দুধর্ষ নারী সিরিয়াল খুনি’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল।

তার চার সন্তানকেই তিনি হত্যা করেছিলেন বলে দোষী সাব্যস্ত হন এবং ৩০ বছরের কারাদণ্ডের ১৮ বছর সাজা তিনি ইতিমধ্যেই খেটেছেন।

কিন্তু এতদিন পর বিজ্ঞানীরা নতুন যেসব তথ্য নিয়ে এসেছেন, তাতে এই মামলার রায় সঠিক কিনা তা নিয়ে বড় ধরনের সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

গত সপ্তাহে ৯০ জন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী, বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ একটি পিটিশনে সই করে ক্যাথলিন ফলবিগকে ক্ষমা প্রদর্শনের এবং তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন।

স্বাক্ষরদানকারীদের মধ্যে রয়েছেন দুজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, বর্ষসেরা অস্ট্রেলীয় খেতাব পাওয়া দুই ব্যক্তি, একজন প্রধান বিজ্ঞানী এবং অস্ট্রেলীয় একাডেমী অফ সায়েন্সের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক জন শিন।

তিনি বলেছেন, ‘এই মৃত্যুর ঘটনাগুলোতে এখন যেসব বৈজ্ঞানিক এবং চিকিৎসাগত তথ্যপ্রমাণ দেখা যাচ্ছে, তাতে এই আবেদনে স্বাক্ষর করাটাই যৌক্তিক মনে করছি।’

ফলবিগকে যদি মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে এটি হবে অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে ভুল বিচারে শাস্তিপ্রদানের সবচেয়ে খারাপ দৃষ্টান্ত।

পিটিশনে কী আছে?

এই পিটিশনে বিজ্ঞান এবং আইনের মধ্যে ব্যাখ্যায় যে বিশাল ফারাক রয়েছে তা উঠে এসেছে। ফলবিগের রায়ের বিরুদ্ধে বেশ কয়টি আপিল করা হয়েছিল। তাকে দোষী সাব্যস্ত করে দেওয়া রায় ২০১৯ সালে যখন পুনঃবিবেচনা করা হয় তখনও অস্ট্রেলিয়ার আইনজীবীরা রায় দেন যে, তার দোষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তারা পরিস্থিতিগত তথ্যপ্রমাণ এবং ফলবিগের সেসময়কার একটি ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ কিছু ধোঁয়াটে তথ্যের ওপরই মূলত জোর দেন।

‘ফলে আইনজীবীদের সামনে একটা মাত্র সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর রাস্তাই খোলা ছিল যে, তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে সন্তানদের ক্ষতি করেছেন এবং তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করাটাই ছিল এক্ষেত্রে একমাত্র পদ্ধতি,’ বলছেন সেসময় মামলার নেতৃত্বদানকারী সাবেক বিচারক রেজিনাল্ড ব্লাঞ্চ। ‘তথ্যপ্রমাণ যা ছিল তাতে ফলবিগ ছাড়া আর কারোর পক্ষে এই কাজ করা সম্ভব ছিল না।’

নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের সরকার জনগণকে দু বছর আগে আশ্বস্ত করে যে, ‘সমস্ত সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা হয়েছে, তদন্তে কোনো ফাঁক রাখা হয়নি।’

কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলতে শুরু করেছেন যে, তাকে দোষী প্রমাণ করার পেছনে যথেষ্ট সন্দেহের কারণ রয়েছে। ‘বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং তা উপেক্ষা করা যায় না,’ বলেন মানবদেহের জিন বিশেষজ্ঞ গবেষক অধ্যাপক জোসেফ গেয।

শিশু ও জন স্বাস্থ্য বিষয়ে গবেষক অধ্যাপক ফিয়োনা স্ট্যানলি বলেন, ‘চিকিৎসাগত ও বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণকে এই মামলায় অগ্রাহ্য করা হয়েছে এবং বিজ্ঞানকে ছাপিয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিবেশ ও পরিস্থিতিগত তথ্যের ওপর। ফলবিগ সন্তানদের মৃত্যুর ব্যাপারে আমাদের হাতে বিকল্প ব্যাখ্যা রয়েছে।’

কী সেই ব্যাখ্যা?

তারা বলছেন, ক্যাথলিন ফলবিগের শরীরে জিনগত একটি পরিবর্তন হয়েছিল, যে পরিবর্তন বংশগতভাবে তার দুই মেয়ে সারা ও লরার শরীরে যায়, আর সে কারণেই মেয়ে দুটির মৃত্যু ঘটে।

ক্যাথলিনের শরীরে জিনের আরেক ধরনের পরিবর্তন হয়, যা ধরা পড়েছে তার দুই ছেলে ক্যালেব এবং প্যাট্রিকের ক্ষেত্রে, যা তাদের মৃত্যুর জন্য দায়ী বলে তারা মনে করছেন, যদিও এই পরিবর্তনটি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে বিজ্ঞানীরা স্বীকার করেছেন।

ফলবিগের দুই কন্যা সন্তানের দেহে পরিবর্তিত এই জিন ২০১৯ সালে প্রথম আবিষ্কার করেন অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভাসির্টির ইমিউনোলজি এবং জিনোমিক মেডিসিনের অধ্যাপক ক্যারোলা ভিনুয়েসা এবং তিনিই এই ফলবিগের মুক্তির দাবিতে এই আবেদনের পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি।

তিনি বলেন, ‘পরিবর্তিত এই নতুন ধরনের জিন কারো শরীরে এর আগে আবিষ্কৃত হয়নি। ক্যাথলিনের শরীর থেকে এই জিন তার দুই মেয়ের শরীরে গেছে।’

‘ক্যালএমটু (CALM2) নামে এই জিন থেকে আকস্মিকভাবে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে,’ বলে জানান তিনি।

এই জিন সম্পর্কে আরও গবেষণা চালান অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, ইতালি, কানাডা এবং আমেরিকার বিজ্ঞানীরা। গত নভেম্বরে তাদের গবেষণার তথ্য চিকিৎসা বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশ পায়।

ডেনমার্কের বিজ্ঞানীরা ফলবিগের শরীরে পাওয়া এই জিনের প্রভাব পরীক্ষা করে দেখতে পান যে এটি বেশ মারাত্মক ধরনের এবং এই জিন যেকোনো সময়ে আকস্মিকভাবে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ করে দিতে পারে এবং ছোট শিশুরা ঘুমের মধ্যে এর শিকার হয়ে মারা যেতে পারে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, ফলবিগের দুই কন্যা সন্তানেরই মারা যাওয়ার আগে প্রদাহ হয়েছিল এবং তারা মনে করছেন ওই প্রদাহের কারণে দুই শিশুর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। ফলবিগের দুই পুত্রসন্তানের শরীরেও বিরল একধরনের জিন পাওয়া গেছে।

ইঁদুরের ওপর চালানো গবেষণায় দেখা গেছে, এই জিন থেকে খুব শিশু বয়সে দুরারোগ্য মৃগী রোগ হতে পারে যার থেকে মৃত্যু অনিবার্য।

জিন বিষয় এই গবেষণার ফলাফল থেকে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, ফলবিগের চারটি সন্তানই স্বাভাবিক কারণে মারা গেছে।

মেলবোর্নের ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক স্টিফেন কর্ডনার ২০১৫ সালে এই শিশুদের ময়না তদন্তের রিপোর্ট নতুন করে পর্যালোচনা করে মত দিয়েছিলেন যে, এই শিশুদের খুন করার কোনো আলামত তাদের শরীরে নেই। তাদের দম বন্ধ করার কোনো লক্ষণও শিশুদের শরীরে ছিল না।

তিন বছর পর ২০১৮ সালে আরেকজন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ব্রিটিশ কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ম্যাথিউ অর্ড অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনকে বলেন, ‘অধ্যাপক কর্ডনারের সাথে আমি একমত যে এই চারজন শিশুর প্রত্যেকেরই যে স্বাভাবিক কারণে মৃত্যু হয়েছে তার স্বপক্ষে ব্যাখ্যা রয়েছে।’

ক্যাথলিন ফলবিগের ভাগ্য এখন নির্ভর করছে, এই পিটিশনের ফল কী হয় তার ওপরে। নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি আপিল আদালতে সম্প্রতি তার আরেকটি আবেদনের শুনানি হয়েছে। এদিকে, ফলবিগ প্রথম থেকেই দাবি করে আসছেন তিনি নির্দোষ।

সূত্রঃ বিবিসি;

মাটি ছাড়া বাড়িতে ১২ মাস চাষ করুন 

ধনেপাতা,

শিখে নিন বিশেষ পদ্ধতি 


শীতকাল মানেই নানা রকমের সবজি, ফুল,ফল চাষের এক আদর্শ সময়। এরই সাথে নানান রকমারি সব খাবার খাওয়া হয়ে থাকে এই সময়। এই যেমন ধরুন ধনেপাতা। যেকোনো সবজির স্বাদ বাড়িয়ে তোলে দ্বিগুণ।কিন্তু দুঃখের বিষয় সারাবছর বাজারে পাওয়া যায়না এই ধনেপাতা। শুধুমাত্র শীতেই পাওয়া যায়। যদি সারাবছরই পাওয়া যেত তাহলে খুব ভালো হতো তাই না? আর চিন্তা নেই এমন এক উপায় আজ আপনাকে বলে দেবো যার মাধ্যমে সারা বছর ধনে পাতা থাকবে আপনার বাড়িতে। এমনকি মাটিও লাগবে না এর চাষ করতে। অবাক হচ্ছেন কিভাবে সম্ভব! রান্নাঘরেই ছোট একটি জায়গার মধ্যে হাইড্রোপনিক মেথডে এই ধনেপাতার চাষ করতে পারবেন। বাড়িতেই বারোমাস ধনেপাতা চাষের জন্য নিন একটি বড়ো ছাকনি এবং বড়ো পাত্র। পাত্রটিতে এমন পরিমাণ জল দিন যাতে ছাকনি অবধি আসে জল আবার যেন ছাকনির উপরে উঠে না যায় তা খেয়াল রাখবেন। এরপর রাতে গোটা ধনে ভিজিয়ে পরের দিন সেগুলি জল থেকে ছেকে নিয়ে জল ভর্তি পত্রের উপরে রাখা ছাকনির মধ্যে বিছিয়ে দিন।
এরপর একটি সাদা কাপড় ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে নিকরে নিয়ে উপর থেকে ঢেকে দিন। এরপর পাত্রটিকে এমন জায়গায় রাখুন যেখানে সূর্যের প্রখর রোদ এসে পরে না কিন্তু সামান্য হলেও আলো এসে পৌঁছায়। এইভাবে রেখে দিন আর কাপড়টা শুকিয়ে গেলে উপর থেকে জল স্প্রে করে দিন অথবা হাতে করে ছিটিয়ে দিন। ৫ দিন পর খুলে দেখতে পাবেন চারাগাছ বেরিয়ে আসছে। এরপর দুদিন পর দেখতে পাবেন চারাগাছ আরো বেশ কিছুটা বড়ো হয়েছে। এইভাবেই ২৮ দিনে ধনেপাতা খাওয়ার উপযোগী হয়ে উঠবে। এইভাবে স্টেপ বাই স্টেপ মেনে ধনেপাতা চাষ করলে মাটি ছাড়ায় ১২মাস বাড়িতে চাষ করতে পারবেন ধনেপাতা।
মাটি ছাড়ায় বাড়িতে ১২ মাস চাষ করুন ধনেপাতা, শিখে নিন বিশেষ পদ্ধতি

Tuesday, March 9, 2021

 

May be an image of text that says 'আল্লাহর ৯৯ নাম অর্থ ও ফজিলত'


الله

আল্লাহ

অর্থ: আল্লাহ
ফজিলত: প্রত্যহ ১০০০ বার এই নামের যিকির করলে ঈমান দৃঢ় ও মযবুত হয়।
الرحمن
আর রাহমান
অর্থ: পরম দয়ালু
ফজিলত: প্রত্যেক নামাযের পর ১০০ বার পড়লে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার অন্তর থেকে সব ধরনের কঠোরতা ও অলসতা দূর হয়ে যাবে।
الرحيم
আর-রহী'ম
অর্থ: অতিশয়-মেহেরবান
ফজিলত: প্রত্যেক নামাযের পর ১০০ বার করে পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ্‌ পৃথিবীর সকল বিপদ আপদ থেকে নিরাপদ থাকবে।
الملك
আল-মালিক
অর্থ: সর্বকর্তৃত্বময়
ফজিলত: ফযরের নামাজের পর অধিকহারে পাঠ করবে, আল্লাহ্‌ তায়ালা তাকে ধনবান করে দিবেন।
القدوس
আল-কুদ্দুস
অর্থ: নিষ্কলুষ, অতি পবিত্র
ফজিলত: প্রত্যহ শেষ রাতে (উয়া কুদ্দূসু) নামুটি ১০০০ বার পড়লে রোগ ব্যধি থেকে মুক্ত থাকা যায়।
السلام
আস-সালাম
অর্থ: নিরাপত্তা-দানকারী, শান্তি-দানকারী
ফজিলত: এই নামটি ১১৫ বার কোন রুগির উপর পরে ফু দিবে, তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাকে সুস্থতা ও আরোগ্য দান করবেন।
المؤمن
আল-মু'মিন
অর্থ: নিরাপত্তা ও ঈমান দানকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি কোন ভয়-ভীতির সময় ৬৩০ বার এ নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ সে সব ধরনের ভয়-ভীতি ও অনিষ্ঠ থেকে নিরাপদ থাকবে। যে ব্যক্তি এ নামটি পাঠ করবে বা লিখে নিজের সাথে রাখবে, আল্লাহ্‌ তায়ালা তাকে শয়তানের অনিষ্ঠ থেকে রক্ষা করবেন।
المهيمن
আল-মুহাইমিন
অর্থ: পরিপূর্ন রক্ষণাবেক্ষণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি গোসল করে ১১৫ বার এ নামটি পরবে, গোপন বিষয়াদি উপর অবগত হবে। সর্বদা পরলে সব বিপদ থেকে মুক্তি পাবে।
العزيز
আল-আ'জীজ
অর্থ: পরাক্রমশালী, অপরাজেয়
ফজিলত: ৪০ দিন পর্যন্ত যে ব্যক্তি এ নামটি ৪০ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে সম্মানী ও অমুখাপেক্ষী বানিয়ে দিবেন।
الجبار
আল-জাব্বার
অর্থ: দুর্নিবার
ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতি দিন সকাল-বিকাল ২২৬ বার পড়লে যাবতীয় জুলুম থেকে মুক্তিপাবে।
المتكبر
আল-মুতাকাব্বিইর
অর্থ: নিরঙ্কুশ শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী
ফজিলত: এই নাম সর্বদা পড়লে মান সম্মান বৃদ্ধি পায় ও উন্নতি লাভ হয়।
الخالق
আল-খালিক্ব
অর্থ: সৃষ্টিকর্তা
ফজিলত: যে ব্যক্তি সাত দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক ১০০ বার এ নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ সকল বিপদআপদ থেকে নিরাপদ থাকবে।
البارئ
আল-বারী
অর্থ: সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী
ফজিলত: বন্ধ্যা নারী যদি সাতদিন রোযা রাখে এবং পানি দ্বারা ইফতার করার পর (ইয়া বারী-উল মুছউইর) ২১ বার পাঠ করবে, তাহলে ইনশাআল্লাহ্‌ তার পুত্র সন্তান লাভ হবে।
المصور
আল-মুছউইর
অর্থ: আকৃতি-দানকারী
ফজিলত: বন্ধ্যা নারী যদি সাতদিন রোযা রাখে এবং পানি দ্বারা ইফতার করার পর (ইয়া বারী-উল মুছউইর) ২১ বার পাঠ করবে, তাহলে ইনশাআল্লাহ্‌ তার পুত্র সন্তান লাভ হবে।
الغفار
আল-গফ্ফার
অর্থ: পরম ক্ষমাশীল
ফজিলত: জুম্মার নামাযের পর ১০০ বার পড়লে গুনাহ মাফ হয় ও অভাব দূর হয়।
القهار
আল-ক্বাহার
অর্থ: কঠোর
ফজিলত: ক্রমাগত আল্লাহ্‌র এই নাম পাঠ করলে, পার্থিব ভালবাসা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন এবং পরিবর্তে আল্লাহ্‌র ভালবাসা আপানার হৃদয়ে সহজাত হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ্‌
الوهاب
আল-ওয়াহ্হাব
অর্থ: সবকিছু দানকারী
ফজিলত: চাশতের নামাযের পর সেজদায় গিয়ে ১০০ বার পড়লে অর্থ ও প্রভাব বৃদ্ধি পায়।
الرزاق
আর-রজ্জাক্ব
অর্থ: রিযকদাতা
ফজিলত: ফজরের নামাযের পূবে এই নামের যিকির করলে রিযিক বৃদ্ধি পায়।
الفتاح
আল ফাত্তাহ
অর্থ: বিজয়দানকারী
ফজিলত: ফযরের নামাজের পর দুই হাত বুকের উপর রেখে ৭০ বার এই নাম পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার অন্তর ঈমানের জ্যোতি দ্বারা আলোকিত হবে।
العليم
আল-আ'লীম
অর্থ: সর্বজ্ঞ
ফজিলত: এ নাম সর্বদা পড়লে জ্ঞান বৃদ্ধি পায় গুনাহ মাফ হয় ও মনের কপাট খুলে যায়।
القابض
আল-ক্ববিদ্ব'
অর্থ: সংকীর্ণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি ৪০ দিন এই নামটি ৪ টুকরা রুটির উপর লিখে খাবে, তিনি ক্ষুদা, পিপাসা ও ব্যথা বেদনা থেকে রক্ষা পাবে।
الباسط
আল-বাসিত
অর্থ: প্রশস্তকারী
ফজিলত: প্রতিদিন নামাজের পর মুনাজাত করে ১০ বার আল্লাহ্‌র এই নাম পাঠ করেন, আল্লাহ্‌ তায়ালা তাকে ধনী বনিয়ে দিবেন এবং কখন কার মুখাপেক্ষী হবে না।
الخافض
আল-খফিদ্বু
অর্থ: অবনতকারী
ফজিলত: প্রত্যহ ৫০০ বার এ নামের পাঠ করলে আল্লাহ্‌ তায়ালা তার প্রয়োজন পূর্ণ করবেন ও সকল সমস্যা দূর করে দিবেন।
الرافع
আর-রফীই'
অর্থ: উন্নতকারী
ফজিলত: ১০০ বার পড়লে, আল্লাহ্‌ আপানকে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং সমগ্র সৃষ্টির স্বাধীনতা প্রদান করা হবে। ইনশাআল্লাহ্‌
المعز
আল-মুই'জ্ব
অর্থ: সম্মান-দানকারী
ফজিলত: প্রতি সোমবার ও শুক্রুবার মাগরিব নামাজ পরে এই নাম্ ৪০ বার পড়লে মর্যাদা বৃদ্ধি পায় ও সকলের নিকট সম্মানের পাত্র হয়।
المذل
আল-মুদ্বি'ল্লু
অর্থ: (অবিশ্বাসীদের) বেইজ্জতকারী
ফজিলত: নামাযের পর সেজদায় গিয়ে ৭৫ বার পড়ে দোয়া করলে শত্রুতা হতে মুক্তি পাওয়া যায় ।
السميع
আস্-সামিই'
অর্থ: সর্বশ্রোতা
ফজিলত: শুক্রুবার চাশতের পর ৫০০/১০০/৫০ বার পড়ে দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়।
البصير
আল-বাছীর
অর্থ: সর্ববিষয়-দর্শনকারী
ফজিলত: জুম্মার নামাযের পর ১০০ বার পড়লে দৃষ্টিতে আলো ও অন্তরে জ্যোতি সৃষ্টি হবে।
الحكم
আল-হা'কাম
অর্থ: অটল বিচারক
ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক হারে পাঠ করবে, আল্লাহ্‌ তালা তার জন্য জ্ঞান-বিজ্ঞানের দ্বার খুলে দিবেন।
العدل
আল-আ'দল
অর্থ: পরিপূর্ণ-ন্যায়বিচারক
ফজিলত: শুক্রবার রাতে বিশ টুকরা রুটির উপর লিখে খেলে আল্লাহ্‌ তায়ালা সৃষ্টজীবকে তার অনুগত করে দিবেন।
اللطيف
আল-লাতীফ
অর্থ: সকল-গোপন-বিষয়ে-অবগত
ফজিলত: যে ব্যক্তি ১৩৩ বার পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার খাদ্যে বরকত হবে এবং তার সব কাজ সুন্দরভাবে পূর্ণ হবে।
الخبير
আল-খ'বীর
অর্থ: সকল ব্যাপারে জ্ঞাত
ফজিলত: ৭ দিন পর্যন্ত এ নাম পড়তে থাকলে গোপন তথ্য অবগত হওয়া যায়।
الحليم
আল-হা'লীম
অর্থ: অত্যন্ত ধৈর্যশীল
ফজিলত: যে ব্যক্তি এই নামটি কাগজে লিখে, পানিতে এটি ডুবিয়ে রেখে এবং সে পানি শস্য ক্ষেত্রে অথবা কোন জিনিসের উপর ছিটিয়ে দিবে, আল্লাহ্‌ তায়ালা তার ফসল নষ্ট করবেনা, বরং সংরক্ষন করবেন।
العظيم
আল-আ'জীম
অর্থ: সর্বোচ্চ-মর্যাদাশীল
ফজিলত: নিয়মিত এ নামের যিকির করলে তার মর্যাদা, সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্ব লাভ হবে।
الغفور
আল-গফুর
অর্থ: পরম ক্ষমাশীল
ফজিলত: অধিকহারে এই নাম পাঠ করলে, সব রোগবালাই, দুঃখ ও দুর্দশা অপসারণ করা হয়, আল্লাহ্‌র দোয়া তার সম্পদ এবং সন্তানাদির উপর পরবে। ইনশাআল্লাহ্‌
الشكور
আশ্-শাকুর
অর্থ: গুনগ্রাহী
ফজিলত: কোন ব্যক্তি যদি, আর্থিক, মানসিক, শারীরিক ও আধ্যাত্মিক সমস্যার সম্মুখিন হন, ৪১ বার আল্লাহ্‌ এর এই নাম পাঠ করলে, আল্লাহ্‌ শীঘ্রই উদ্ধার প্রদান করবেন। ইনশাআল্লাহ্‌
العلي
আল-আ'লিইউ
অর্থ: উচ্চ-মর্যাদাশীল
ফজিলত: এ নাম সর্বদা পাঠ করলে ও লিখে সঙ্গে রাখলে ইনশাআল্লাহ্‌ মর্যাদার উচ্চতা, সচ্ছলতা ও উদ্দেশ্যে সফলতা লাভ করবে।
الكبير
আল-কাবিইর
অর্থ: সুমহান
ফজিলত: কোন ব্যক্তি কে যদি তার পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়, তাহলে ৭ দিন রোযা রেখে এবং প্রতি দিন এই নাম ১০০০ বার পাঠ করলে, আল্লাহ্‌ তার পদ কে সম্মান এবং মর্যাদা দিয়ে পুনরায় ফিরিয়ে দিবেন। ইনশাআল্লাহ্‌
الحفيظ
আল-হা'ফীজ
অর্থ: সংরক্ষণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক হারে পাঠ করবে এবং লিখে নিজের কাছে রেখে দিবে, ইনশাআল্লাহ্‌ সে সব ধরনের ভয়-ভীতি ও অনিষ্ঠ থেকে নিরাপদে থাকবে।
المقيت
আল-মুক্বীত
অর্থ: সকলের জীবনোপকরণ-দানকারী
ফজিলত: ৭ বার পড়ে পানিতে ফু দিয়ে সে পানি শিশুকে খাওয়ালে তার কান্না বন্ধ হয়।
الحسيب
আল-হাসীব
অর্থ: হিসাব-গ্রহণকারী
ফজিলত: কোন ব্যক্তি যদি কোন মানুষ বা কোন জিনিস কে ভয় পান, তাহলে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু আট দিনের জন্য রাতে ও সকালে ৭০ বার এবং ৭০ বার (হাসবিয়াল্লাহুল-সাসিবু) পাঠ করলে, আল্লাহ্‌ তার ভয় ও মন্দ জিনিসের বিরুদ্ধে সুরুক্ষা প্রদান করবে। ইনশাআল্লাহ্‌
الجليل
আল-জালীল
অর্থ: পরম মর্যাদার অধিকারী
ফজিলত: এই নামটি মেশক ও জাফরান দিয়ে লিখে নিজের কাছে রাখবে বা ধুয়ে খেলে, তার সম্মান, মহিমা এবং মর্যাদা দিবে। ইনশাআল্লাহ্‌
الكريم
আল-কারীম
অর্থ: সুমহান দাতা
ফজিলত: ঘুমানোর পূবে এ নামের যিকির করলে আলেম ও সৎ লোকের মর্যাদা লাভ হয়।
الرقيب
আর-রক্বীব
অর্থ: তত্ত্বাবধায়ক
ফজিলত: এই নাম ৭ বার প্রতিদিন পাঠ করলে এবং নিজের ও তার পরিবারের উপর ফুঁ দিলে, আল্লাহ্‌ ধ্বংস ও বিপর্যয় থেকে আপনাকে এবং আপনার সম্পদ রক্ষা করবেন। ইনশাআল্লাহ্‌
المجيب
আল-মুজীব
অর্থ: জবাব-দানকারী, কবুলকারী
ফজিলত: সর্বদা এই নাম পাঠ করলে আল্লাহ্‌ তায়ালা তার দোয়া কবুল করেন আর নামটি লিখে নিজের কাছে রাখলে সে বিপদ থেকে মুক্তি পাবে।
الواسع
আল-ওয়াসি'
অর্থ: সর্ব-ব্যাপী, সর্বত্র-বিরাজমান
ফজিলত: অধিক পরিমাণে এ নামের যিকির করলে আল্লাহ্‌ তায়ালা তাকে প্রকাশ্য ও ভিতরগত অমুখাপেক্ষিতা ও বরকত দান করবে।
الحكيم
আল-হাকীম
অর্থ: পরম-প্রজ্ঞাময়
ফজিলত: ক্রমাগত এই নাম পাঠ করলে, আল্লাহ্‌ তায়ালা তার জন্য জ্ঞান বিজ্ঞানের দ্বার খুলে দিবেন।
الودود
আল-ওয়াদুদ
অর্থ: (বান্দাদের প্রতি) সদয়
ফজিলত: ১০০ বার পড়ে খাদ্যে ফু দিয়ে স্বামী স্ত্রী থেলে তাদের মধ্যে ভালবাসা সৃষ্টি হয়।
المجيد
আল-মাজীদ
অর্থ: সকল-মর্যাদার-অধিকারী
ফজিলত: প্রত্যহ সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার পড়ে শরীরে ফু দিলে সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
الباعث
আল-বাই'ছ'
অর্থ: পুনুরুজ্জীবিতকারী
ফজিলত: নিদ্রার পূর্বে বুকের উপর হাত রেখে ১০০০ বার পড়লে জ্ঞান ও হেকমত বৃদ্ধি পায়।
الشهيد
আশ্-শাহীদ
অর্থ: সর্বজ্ঞ-স্বাক্ষী
ফজিলত: এ নামের যিকির বেশী বেশী পড়লে অন্তরের খারাপ বাসনা দূর হয়।
الحق
আল-হা'ক্ব
অর্থ: পরম সত্য
ফজিলত: যদি, পরিবারের কোন সদস্য নিখোঁজ বা পলাতক বা জিনিসপত্র চুরি হয়ে থাকলে, চারকোণ বিশিষ্ট কাগজের চতুষ্কোণে নামটি লিখে সেহরীর সময় হাতের তালুর উপর রেখে আকাশের দিকে উঠিয়ে দোয়া করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ যে কোন ব্যক্তি অথবা জিনিস পাওয়া যাবে এবং ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকবে।
الوكيل
আল-ওয়াকিল
অর্থ: পরম নির্ভরযোগ্য কর্ম-সম্পাদনকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি বিপদ আপদের সময় ভয়ে অধিক হারে এই নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ বিপদ আপদ থেকে নিরাপদ থাকবে।
القوي
আল-ক্বউইউ
অর্থ: পরম-শক্তির-অধিকারী
ফজিলত: জুম্মার পর এ নামের যিকির করলে যুলুম থেকে বাচা যায়।
المتين
আল-মাতীন
অর্থ: সুদৃঢ়
ফজিলত: যে কোন ভদ্রমহিলা এর বুকের দুধের না থাকলে এক টুকরো কাগজের উপর আল্লাহ্‌ এর এই নাম লিখে পানিতে ডুবিয়ে রেখে তারপর এটি পান করলে তার বুকের মধ্যে দুধ আসবে ইনশাআল্লাহ্‌
الولي
আল-ওয়ালিইউ
অর্থ: অভিভাবক ও সাহায্যকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক হারে এই নামটি পড়বে সে সৃষ্ট জীবের গোপন তথ্য সম্পর্কে জানবে।
الحميد
আল-হা'মীদ
অর্থ: সকল প্রশংসার অধিকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি ৪৫ দিন পর্যন্ত ধারাবাহিক ৯৩ বার নির্জনতায় নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ সকল অসৎ স্বভাব দূর হয়ে যাবে এবং তার থেকে উত্তম কার্যাবলী প্রকাশ পাবে।
المحصي
আল-মুহছী
অর্থ: সকল সৃষ্টির ব্যপারে অবগত
ফজিলত: যে ব্যক্তি রুটির ২০ টি টুকরোর উপর প্রতিদিন ২০ বার এই নামটি পড়ে ফু দিবে এবং খাবে তাহলে ইনশাআল্লাহ্‌ সৃষ্টি জগত তার অনুগত হয়ে যাবে।
المبدئ
আল-মুব্দি'
অর্থ: প্রথমবার-সৃষ্টিকর্তা
ফজিলত: যে ব্যক্তি সেহরীর সময় গর্ভবতি নারীর পেটের উপর হাত রেখে ৯৯ বার এই নামটি পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ্‌ না তার গর্ভপাত হবে, না সময়ের আগে বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হবে।
المعيد
আল-মুঈ'দ
অর্থ: পুনরায়-সৃষ্টিকর্তা
ফজিলত: কোন ব্যক্তি হারিয়ে গেলে যখন গৃহের সকল ব্যক্তি ঘুমিয়ে পড়বে তখন হারানো ব্যক্তিকে ফেরত আনার জন্য গৃহের ৪ কোণে ৭০ বার নামটি পড়বে, ইনশাআল্লাহ্‌ হারানো ব্যক্তি ৭ দিনের মধ্যে ফেরত আসবে অথবা তার কোন খবর পাওয়া যাবে।
المحيي
আল-মুহ'য়ী
অর্থ: জীবন-দানকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি অসুস্থ হবে সে অধিক হারে পাঠ করবে অথবা কোন রোগীর উপর ফু দিবে তাহলে ইনশাআল্লাহ্‌ সুস্থ হয়ে যাবে।
المميت
আল-মুমীত
অর্থ: মৃত্যু-দানকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি আত্মার নিয়ন্ত্রনে না থাকে সে শয়ন কালে বক্ষদেশে হাত রেখে এই নামটি পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়বে। আল্লাহ্‌ চান তো তার নফস বাধ্য ও অনুগত হয়ে যাবে।
الحي
আল-হাইয়্যু
অর্থ: চিরঞ্জীব
ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতিদিন ৩০০০ বার এই নামটি পাঠ করবে ইনশাআল্লাহ্‌ সে কখনও অসুস্থ হবেনা।
القيوم
আল-ক্বাইয়্যুম
অর্থ: সমস্তকিছুর ধারক ও সংরক্ষণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি এই নামটি শেষ রাতে অধিকবার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্‌ মানুষের হৃদয়ে তার মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।
الواجد
আল-ওয়াজিদ
অর্থ: অফুরন্ত ভান্ডারের অধিকারী
ফজিলত: খাওয়ার সময় পড়লে ওই খাদ্য কলবের শক্তি ও নূর সৃষ্টির সহায়ক হবে।
الماجد
আল-মাজিদ
অর্থ: শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি নির্জনতায় এই নামটি অধিক পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার অন্তরের ভিতর আল্লাহ্‌ এর জ্যোতি প্রকাশ হতে শুরু করবে।
الواحد
আল-ওয়াহি'দ
অর্থ: এক ও অদ্বিতীয়
ফজিলত: প্রত্যহ ১০০০ বার পাঠ করলে মন থেকে ভয় ভীতি দূর হয়ে যাবে।।
الصمد
আছ্-ছমাদ
অর্থ: অমুখাপেক্ষী
ফজিলত: যে ব্যক্তি ভোর রাতে অথবা কিছু রাত থাকতে সেজদায় মাথা রেখে ১১৫ অথবা ১২৫ বার এই নামটি পড়বে, তার বাহ্যিক ও ভিতরগত ভাবে সত্যবাদিতা লাভ হবে এবং কোন অত্যাচারি দ্বারা পিষ্ট হবেনা।
القادر
আল-ক্বদির
অর্থ: সর্বশক্তিমান
ফজিলত: যে ব্যক্তি ওজু করার সময় অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ধৌত করার সময় প্রতিটি জোড়ার উপর এই নামটি পড়বে, সে কখন জালিমের থাবায় আবদ্ধ হবেনা। কোন শত্রু তার উপর বিজয় লাভ করতে পারবেনা।
المقتدر
আল-মুক্ব্তাদির
অর্থ: নিরঙ্কুশ-সিদ্বান্তের-অধিকারী
ফজিলত: যদি কেউ এই নামটি সর্বদা পড়ে তবে তার উদাসীনতা স্মরনের দ্বারা পরিবর্তিত হবে। যে ব্যক্তি নিদ্রা থেকে উঠার পর ২০ বার এই নামটি পড়বে, তবে তার সব কাজ ঠিক এবং সমাধান হয়ে যাবে।
المقدم
আল-মুক্বদ্দিম
অর্থ: অগ্রসারক
ফজিলত: যে ব্যক্তি যুদ্ধের সময় অধিক হারে পরবে অথবা লিখে নিজের কাছে রাখবে, আল্লাহ্‌ তায়ালা তাকে সামনে অগ্রসর হওয়ার ক্ষমতা দান করবেন এবং শত্রুদের থেকে নিরাপদ রাখবেন।
المؤخر
আল-মুয়াক্খির
অর্থ: অবকাশ দানকারী
ফজিলত: প্রতিদিন ১০০ বার আল্লাহ্‌ এর নাম পাঠ করলে, তিনি দুর্মূল্য এবং আল্লাহর প্রিয় হয়ে যাবেন । ইনশাআল্লাহ্‌
الأول
আল-আউয়াল
অর্থ: সর্বপ্রথম
ফজিলত: কোন ব্যক্তি পুত্র সন্তান এর ইচ্ছা পোষণ করলে, ৪০ দিনের জন্য ৪০ বার নামটি পাঠ করলে ইনশাআল্লাহ্‌ তার উদ্দেশ্য পুরন হবে।
الأخر
আল-আখির
অর্থ: অনন্ত, সর্বশেষ
ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রতিদিন ১০০০ বার পরবে, তার অন্তর থেকে আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্য কিছুর ভালবাসা দূর হয়ে যাবে।
الظاهر
আজ-জ'হির
অর্থ: সম্পূর্নরূপে-প্রকাশিত
ফজিলত: প্রত্যহ ইশরাক এর পর ৫০০ বার পড়লে চোখের দৃষ্টি শক্তি ও অন্তরে নূর লাভ হয় ।
الباطن
আল-বাত্বিন
অর্থ: দৃষ্টি হতে অদৃশ্য
ফজিলত: প্রত্যহ ৩৩ বার পড়লে গোপন রহস্য জানা যাবে। তার অন্তরে আল্লাহ্‌র ভালবাসা সৃষ্টি হবে।
الوالي
আল-ওয়ালি
অর্থ: সমস্ত-কিছুর-অনিভাব্ক
ফজিলত: এ নামের নিয়মিত যিকির করলে আল্লাহ বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করে ।
المتعالي
আল-মুতাআ'লি
অর্থ: সৃষ্টির গুনাবলীর উর্দ্ধে
ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিক বার পরবে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার সমস্যা দূর হবে।
البر
আল-বার্
অর্থ: পরম-উপকারী, অণুগ্রহশীল
ফজিলত: কোন ব্যক্তি ৭ বার আল্লাহ্‌র এই নাম পাঠ করে সন্তান জন্মের পর তার সন্তানের উপর ফুঁ দিলে, আল্লাহ্‌ বিপর্যয় থেকে তার সন্তান কে সুরক্ষা করবে। ইনশাআল্লাহ্‌
التواب
আত্-তাওয়াব
অর্থ: তাওবার তাওফিক দানকারী এবং কবুলকারী
ফজিলত: চাশতের নামাযের পর সেজদায় গিয়ে এ নামটি ৩০০ বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার সত্য তওবা লাভ হবে। যে ব্যাক্তি এ নামটি বার বার পাঠ করবে, তার সকল কর্ম সহজ হবে। যদি কোন অত্যাচারীর উপর ফুঁ দেয়া হয় তবে ইনশাআল্লাহ্‌ তা থেকে মুক্তি লাভ হবে।
المنتقم
আল-মুনতাক্বিম
অর্থ: প্রতিশোধ-গ্রহণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি ন্যায়ের উপর থাকে এবং শত্রু থেকে প্রতিশোধ নেয়ার ক্ষমতা না থাকে, সে তিন জুম্মা পর্যন্ত অধিকহারে (ইয়া মুনতাক্বিমু) পড়বে, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং তার থেকে প্রতিশোধ নিয়ে নিবেন।
العفو
আল-আ'ফঊ
অর্থ: পরম-উদার
ফজিলত: যার প্রচুর গুনাহ আছে, সে লোকটি প্রতিনিয়ত এ নামটি পড়লে আল্লাহ তায়ালা তার গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন।
الرؤوف
আর-রউফ
অর্থ: পরম-স্নেহশীল
ফজিলত: যে ব্যক্তি দশবার দুরুদ শরীফ এবং দশবার এ নামটি পড়বে, তবে ইনশালাআল্লাহ তার ক্রোধ দূর হয়ে যাবে। অন্য রাগান্বিত ব্যাক্তির উপর ফুঁ দিলে তবে তার রাগ দূর হবে।
مالك الملك
মালিকুল-মুলক
অর্থ: সমগ্র জগতের বাদশাহ্
ফজিলত: যে ব্যক্তি (ইয়া মালিকাল মুলক) সর্বদা পাঠ করবে, আল্লাহ তায়ালা তাকে লোকদের থেকে অমুখাপেক্ষী করে দিবেন। সে কার মুখাপেক্ষী থাকবে না।
ذو الجلال والإكرام
যুল-জালালি-ওয়াল-ইকরাম
অর্থ: মহিমান্বিত ও দয়াবান সত্তা
ফজিলত: যে ব্যক্তি অধিকহারে পড়বে, আল্লাহ তায়ালা তাকে শ্রেষ্ঠত্ব ও সম্মান এবং সৃষ্টজগত থেকে অমুখাপেক্ষীতা দান করবেন।
المقسط
আল-মুক্ব্সিত
অর্থ: হকদারের হক-আদায়কারী
ফজিলত: যে ব্যাক্তি এ নামটি প্রতিদিন ১০০ বার পড়বে, শয়তানের আনিদিষ্টতা ও কুমন্ত্রণা থেকে নিরাপদ থাকবে। যদি ৭ বার পড়ে তবে সে উদ্দেশ্য অর্জন হবে।
الجامع
আল-জামিই'
অর্থ: একত্রকারী, সমবেতকারী
ফজিলত: যার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু বান্ধব বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকে, সে চাশতের সময় গোসল করে আকাশের দিকে তাকিয়ে আল্লাহ্‌র এই নাম ১০০ বার পাঠ করলে তার পরিবারের হারানো সদস্য শিগ্রই খুঁজে পাবেন। ইনশাআল্লাহ্
الغني
আল-গণিই'
অর্থ: অমুখাপেক্ষী ধনী
ফজিলত: যে ব্যাক্তি প্রতিদিন ৭০ বার এই নামটি পড়বে, আল্লাহ তাআলা তার অর্থ-সম্পদ বরকত দান করবেন। ইনশাল্লাল্লাহ সে কারো মুখাপেক্ষী হবে না।
المغني
আল-মুগণিই'
অর্থ: পরম-অভাবমোচনকারী
ফজিলত: যে ব্যাক্তি শুরু ও শেষে ১১ বার দুরুদ শরীফ পড়ে এগার শত এগার বার ওযীফার ন্যায় এ নামটি পড়বে, তবে আল্লাহ তায়ালা তাকে বাহিরগত ও ভিতরগত ধনী করে দিবেন।
المانع
আল-মানিই'
অর্থ: অকল্যানরোধক
ফজিলত: যদি স্ত্রির সাথে ঝগড়া-বিবাদ অথবা তিক্ততা সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে বিছানায় শোয়ার সময় ২০ বার এ নামটি পড়বে, ইনশাল্লাহ ঝগড়া-বিবাদ ও তিক্ততা দূর হয়ে যাবে এবং পরস্পর ভালবাসা সৃষ্টি হয়ে যাবে।
الضار
আয্-যর
অর্থ: ক্ষতিসাধনকারী
ফজিলত: সকাল সন্ধা এ নামের যিকির করলে সকল ভাল কাজে সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ।
النافع
আন্-নাফিই'
অর্থ: কল্যাণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি কোন পরিচিত স্থানে পোঁছাবে এবং শুক্রবার রাতে যে ব্যক্তি নৌকা অথবা অন্য কোন যানবাহনে আরোহণের পর অধিকহারে পড়তে থাকবে, ইনশাআল্লাহ্‌ ইচ্ছানুযায়ী কাজ হবে।
النور
আন্-নূর
অর্থ: পরম-আলো
ফজিলত: যে ব্যক্তি জুমার রাতে সাত বার সুরা নুর এবং এক হাজার বার এ নামটি পড়বে, তবে ইনশাআল্লাহ্‌ তার অন্তর আল্লাহর জ্যোতি দারা আলকিত হয়ে যাবে।
الهادي
আল-হাদী
অর্থ: পথ-প্রদর্শক
ফজিলত: যে ব্যক্তি হাত উঠিয়ে আকাশ পানে মূখ করে এ নামটি অধিক হারে পড়বে, অবশেষে মুখমন্ডলে হাত মুছে নিবে, ইনশাআল্লাহ্‌ তার পূর্ণ হেদায়েত লাভ হবে, আর মারেফাত পন্থীদের মধ্যে অন্তভুক্ত হয়ে যাবে।
البديع
আল-বাদীই'
অর্থ: অতুলনীয়
ফজিলত: যে ব্যক্তি কোন দুশ্চিন্তা বিপদাপদ অথবা কোন সমস্যা সম্মুখে আসে, সে ১০০০ বার এ নামটি পড়বে ইনশাআল্লাহ্‌ সমস্যার সমাধান লাভ হবে।
الباقي
আল-বাক্বী
অর্থ: চিরস্থায়ী, অবিনশ্বর
ফজিলত: জুম্মার রাতে যে ব্যক্তি এ নামটি ১০০ বার পড়বে, আল্লাহ তায়ালা তাকে সব ধরনের অনিষ্ট ও ক্ষতি থেকে নিরাপরাদ রাখবেন।
الوارث
আল-ওয়ারিস'
অর্থ: উত্তরাধিকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি প্রত্যহ সূর্যোদয়ের পূর্বক্ষণে ১০১ বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্‌ সে যাবতীয় দুঃখ- বেদনা, চিন্তা- ভাবনা, কঠোরতা ও বিপদ থেকে মুক্তি থাকবে।
الرشيد
আর-রাশীদ
অর্থ: সঠিক পথ-প্রদর্শক
ফজিলত: যে ব্যক্তি নিজের কোন কাজ বা উদ্দেশ্য সমাধানের কোন তদবির বুঝে না আসে, মাগরিব ও এশার মাঝে সে (আর-রাশীদু) নামটি ১০০০ বার পড়বে, তবে ইনশাআল্লাহ্‌ স্বপ্নে তদ্বির দেখা যাবে, অথবা অন্তরে ঢেলে দেয়া হবে।
الصبور
আস-সবুর
অর্থ: অত্যধিক ধৈর্যধারণকারী
ফজিলত: যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে এ নামটি একশত বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ্‌ সেদিন সে সকল বিপদাপদ থেকে নিরাপদ থাকবে ও বরকত লাভ হয়। শত্রু ও হিংসুকদের মুখ বন্ধ থাকবে।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গুণবাচক আমলটি করার তাওফিক দান করুন।

 

1. ℹ️ভূমিকম্পের দেশ- জাপান।
2. ℹ️ভূমিকম্পের শহর- ফিলাডেলফিয়া (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
3. 📗নিষিদ্ধ শহর -- লাসা
4. 📗নিষিদ্ধ দেশ-- তিব্বত
5. 💎মুক্তার দ্বীপ - বাহরাইন।
6. 💎মুক্তার দেশ - কিউবা।
7. 💎পান্নার দ্বীপ- আয়ারল্যান্ড।
8. 💒পবিত্র পাহাড়- হেরা পর্বত, মক্ষা, সৌদিআরব এবং ফুজিয়ামা, জাপান।
9. ⛪পবিত্র ভূমি- জেরুজালেম।
10. 💒পবিত্র দেশ- ফিলিস্তিন।
11. 🌄সূর্যোদয়ের দেশ -জাপান।
12. 🌄নিশীথ সূর্যের দেশ- নরওয়ে।
13. 🏞️হাজার দ্বীপের দেশ-আইসল্যান্ড
14. 🏞️হাজার হ্রদের দেশ- ফিনল্যান্ড।
15. 🏕️দ্বীপের মহাদেশ- ওশেনিয়া।
16. 🏕️দ্বীপের নগরী- ভেনিস।
17. ℹ️সোনালী তোরণের দেশ- সানফ্রান্সিসকো।
18. ℹ️সোনালী প্যাগোডার দেশ- মায়ানমার।
19. ℹ️দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন- নিউজিল্যান্ড।
20. ℹ️প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন - জাপান।
21. ℹ️প্রাচ্যেও ম্যানচেস্টার- ওসাকা, জাপান।
22. ℹ️ধীবরের দেশ- নরওয়ে।
23. ℹ️আগুনের দ্বীপ- আইসল্যান্ড।
24. 💚ইউরোপের প্রবেশদ্বার -- ভিয়েনা
25. 💚ইউরোপের রুগ্ন মানুষ- তুরস্ক।
26. 💚ইউরোপের ক্রীড়াঙ্গন- সুইজারল্যান্ড।
27. 💚ইউরোপের রণক্ষেত্র- বেলজিয়াম।
28. 💚ইউরোপের ককপিট- বেলজিয়াম।
29. ℹ️ইংল্যান্ডের বাগান- কেন্ট।
30. ℹ️উত্তরের ভেনিস- স্টকহোম।
31. ℹ️উদ্যানের শহর- শিকাগো।
32. 🌆গগণচুম্বী অট্টালিকার দেশ- নিউইয়র্ক।
33. 🌃জাঁকজমকের নগরী- নিউইয়র্ক।
34. 🌃বিশ্বের রাজধানী-- নিউইয়র্ক।
35. 🌆বিগ আপেল -- নিউইয়র্ক।
36. 🍁চির বসন্তের নগরী- কিটো, ইকুয়েডর।
37. 🍁চির শান্তির শহর- রোম, ইতালি।
38. 🍁চির সবুজের দেশ- নাটাল।
39. ℹ️চীনের নীল নদ- ইয়াং সি কিয়াং।
40. ℹ️চীনের দুঃখ- হোয়াংহো নদী।
41. ℹ️প্রাচীরের দেশ- চীন।
42. ℹ️বাংলার দুঃখ- দামোদর নদী।
43. ℹ️হলদে চীন- হোয়াংহো।
44. ℹ️দক্ষিণের ভারতের উদ্যান- তাঞ্জোর।
45. 🧡দক্ষিণের রানী- সিডনী, অস্ট্রেলিয়া।
46. 🧡পশমের দেশ- অস্ট্রেলিয়া।
47. 🧡ক্যাঙারুর দেশ- অস্ট্রেলিয়া।
নিশ্চুপ সড়ক শহর- ভেনিস।
48. ⛰️নীল নদের দান- মিশর।
49. ⛰️নীল নদের দেশ- মিশর।
50. ⛰️পিরামিডের দেশ- মিশর।
51. ℹ️বাজারের শহর- কায়রো, মিশর।
52. ℹ️নীরব শহর- রোম।
53. ℹ️পঞ্চম ড্রাগনের দেশ-- তাইওয়ান
54. ℹ️পশু পালনের দেশ- তুর্কিস্তান।
55. ℹ️পশ্চিমের জিব্রাল্টার- কুইবেক।
56. ℹ️পাকিস্তানের প্রবেশদ্বার- করাচী।
57. ℹ️সাত পাহাড়ের শহর- রোম।
58. ℹ️হাজার-পাহাড়ের দেশ - রুয়ান্ডা।
58. 💒পোপের শহর- রোম।
59. ℹ️প্রাচ্যের ভেনিস- ব্যাংকক।
60. ℹ️নিমজ্জমান নগরী - হেগ
61. ℹ️পৃথিবীর ছাদ - পামির মালভূমি।
62. ℹ️পৃথিবীর চিনির আধার- কিউবা।
63. ℹ️বজ্রপাতের দেশ- ভূটান।
64. ℹ️বাতাসের শহর- শিকাগো।
65. ℹ️সিল্ক রুটের দেশ- ইরান।
66. ℹ️ঝর্ণার শহর- তাসখন্দ।
67. ℹ️বিশ্বের রুটির ঝুড়ি - প্রেইরি, উত্তর আমেরিকা।
68. ℹ️পৃথিবীর মুক্তভূমি-- থাইল্যান্ড।
69. ℹ️মটর গাড়ির শহর- ডেট্রয়েট।
70. ℹ️মসজিদের শহর- ঢাকা ও ইস্তাম্বুল।
71. ℹ️মন্দিরের শহর- বেনারস।
72. ℹ️মরুভূমির দেশ- আফ্রিকা।
73. ℹ️মার্বেলের দেশ- ইটালী।
74. 🍁লিলি ফুলের দেশ- কানাডা।
75. 🍁ম্যাপল পাতার দেশ- কানাডা।
76. 🌼স্বর্ণ নগরী- জোহান্সবার্গ।
77. 🌼রৌপের শহর- আলজিয়ার্স।
78. 🌼লবঙ্গ দ্বীপ- জাঞ্জিবার।
79. 🌄সকাল বেলার প্রশান্তি -কোরিয়া।
80. 🌄শান্ত সকালের দেশ- কোরিয়া।
81. 🤍শ্বেত হস্তির দেশ- থাইল্যান্ড।
82. 🤍শ্বেতাঙ্গদের কবরস্থান- গিনি কোস্ট।
83. 🤍সাদা শহর- বেলগ্রেড(সার্বিয়া)।
84. ℹ️সম্মেলনের শহর- জেনেভা (সুইজারল্যান্ড)।
85. ℹ️সমুদ্রের বধু- গ্রেট ব্রিটেন।
86. 🖤হর্ণ অফ আফ্রিকা- দক্ষিণ আফ্রিকা।
87. 🖤বৃহদাকার চিড়িয়াখানা -- আফ্রিকা
88. 🖤আফ্রিকার হ্রদয়-- সুদান
89. 🖤অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ- আফ্রিকা।
90. 🌏প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরতম খাত-- মারিয়ানা ট্রেঞ্চ।
91. 🌏হারকিউলিসের স্তম্ভ- জিব্রাল্টার মালভূমি।
92. 🌎ভূমধ্যসাগরের প্রবেশদ্বার - জিব্রাল্টার।
93. ℹ️সিটি অব কালচার - প্যারিস (ফ্রান্স)
94. ℹ️সিটি অফ লাইট- প্যারিস(ফ্রান্স)
95. ℹ️ট্যাক্সির নগরী - মেক্সিকো সিটি
96. ℹ️পৃথিবীর গুদামঘর- মেক্সিকো
97. ℹ️সোভিয়েত ইউনিয়নের শস্যভাণ্ডার - ইউক্রেন।
98. ℹ️the cap of Good hope - সাউথ আফ্রিকা।
99. ℹ️the city of flowering trees- হারারে (জিম্বাবুয়ে)
100. ℹ️Country of copper - জাম্বিয়া
101. পার্ল অব আফ্রিকা - উগান্ডা
101. ℹ️সোনার অন্তঃপুর – ইস্তাম্বুল (তুরস্ক)
102. ℹ️চির সবুজের শহর/দেশ – নাটাল (দঃ আফ্রিকা) ।
103. ℹ️গ্রানাইটের শহর – অ্যাবারদিন(স্কটল্যান্ড)
104. ℹ️তাজমহলের নগরী – আগ্রা
105. ℹ️উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম
106. ℹ️পশ্চিমের জিব্রাল্টার –কুইবেক(কানাডা)·
107. ℹ️শুন্যোদ্যানের নগরী – ব্যবিলন (ইরাক)।
108. ℹ️আলেজান্দ্রিয়ার বাতিঘরের দেশ –মিশর
109. ℹ️জিউসের মূর্তির দেশ – গ্রিস
110. ℹ️পৃথিবীর সুন্দর দ্বীপ – টস্টিয়ানডি কানা
111. ℹ️পীত হাতির দেশ – চীন।
112. ℹ️পশুপালনের দেশ – তুরকিমেনিস্তান।
113. ℹ️ব্রিটেনের বাগান – কেন্ট।
114. ℹ️রাতের নগরী – কায়রো।
115. ℹ️আদ্রিয়াতেকের রানী – ভেনিস।
🇧🇩 বাংলাদেশ 🇧🇩
116. 🖤জাদুঘরের শহর- কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলা
117. 🖤বাংলাদেশের রুটির ঝুড়ি = দিনাজপুর
118. 🖤মসজিদের শহর- ঢাকা
119. 🖤রিকশার নগরী- ঢাকা
120. 🖤পাহাড়-পর্বত ও রহস্যের লীলাভূমি- বান্দরবান
121. 🖤নদীমাতৃক দেশ- বাংলাদেশ
122. 🖤360 আউলিয়ার দেশ- সিলেট
123. 🖤বারাে আউলিয়ার দেশ-চট্টগ্রাম
124. 🖤বাংলাদেশের প্রবেশ দ্বার-চট্টগ্রাম বন্দর
125. 🖤বাংলাদেশের বানিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম
126. 🖤উওরবঙ্গের প্রবেশদ্বার- বগুড়া
127. 🖤পশ্চিমাবাহিনীর নদী-ডাকাতিয়া বিল
128. 🖤বাংলার শস্য ভান্ডার-বরিশাল
129. 🖤বাংলার ভেনিস-বরিশাল
130. 🖤হিমালয়ের কন্যা-পঞ্চগড়
131. 🖤সাগর কন্যা-কুয়াকাটা, পটুয়াখালি
132. 🖤সাগর দ্বীপ-ভােলা
133. 🖤কুমিল্লার দুঃখ-গোমতী
134. 🖤বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী-কক্সবাজার
135. 🖤প্রাচ্যের ডান্ডি- নারায়ণগঞ্জ
136. 🖤বাংলাদেশের কুয়েত সিটি”-খুলনা অঞ্চল (চিংড়ি চাষের জন্য)
137. 🖤নীরব খনির দেশ - বাংলাদেশ
138. 🖤ভাটির দেশ- বাংলাদেশ
139. 🖤চট্টগ্রামের দুঃখ- চাকতাই খাল
140. ℹ️দ্বীপ মহাদেশ-অস্ট্রেলিয়া
141. 🖤সোনালী তন্তুর দেশ- বাংলাদেশ
142. 🧡সোনালী পুষ্পের দেশ- জাপান
143. ℹ️লুপ্ত শহর- লাসা(তিব্বত)
144. ℹ️কফি বন্দর- রিও ডি জেনিরো ( ব্রাজিল)
145. ℹ️শঙ্খবৃত্তাকৃতি স্বপ্নের শহর- অক্সফোর্ড (ইংল্যান্ড)
146. ℹ️সাম্রাজ্যের শহর- নিউইয়র্ক
147. ℹ️কেকের দেশ- স্কটল্যান্ড
148. ℹ️বসন্তের দ্বীপ- জামাইকা
149. ℹ️উরন্ত মাছের দেশ- বার্বাডোজ
150. ℹ️অ্যান্টিলসের মুক্তো pearl of Antilles- কিউবা
151. 🙋 🟢পৃথিবীর রাজধানী বলা হয় - নিউইয়র্ক
152. 🙋 🔴পৃথিবীর কেন্দ্র রাজধানী বলা হয় - মক্কা।
🇨🇮 ভারতবর্ষ 🇨🇮
⭕ কাশ্মীর 💚
153. 💚পৃথিবীর ভূস্বর্গ (Havens of the Earth) বা প্রাচ্যের নন্দনকানন- কাশ্মীর
154. 💚ভারতের সুইজারল্যান্ড (Switzerland of India)-কাশ্মীর (জম্মু ও কাশ্মীর)
♻️ ♻️ উত্তর প্রদেশ ♻️ ♻️
155. ⭐নবাবের শহর (City of Nawabs)- লক্ষ্ণৌ (উত্তরপ্রদেশ)
156. ⭐পূর্বের কনস্ট্যান্টিনােপল (Constantinople of the East)- লক্ষ্নৌ (উত্তরপ্রদেশ)
157. ⭐পূর্ব ভারতের এথেন্স (Athens of the East India)- লক্ষ্ণৌ (উত্তরপ্রদেশ)
158. ⭐ভগবানের ঘর (Abode of the God)- এলাহাবাদ (উত্তরপ্রদেশ)
159. ⭐মিলন শহর (Sangam City) -এলাহাবাদ (উত্তরপ্রদেশ)
160. ⭐প্রধানমন্ত্রীর শহর (City of Prime Ministers)-এলাহাবাদ (উত্তরপ্রদেশ)
161. ⭐ভারতের তালা-চাবির শহর (Keylock City of India)- আলিগড় (উত্তরপ্রদেশ )
162. ⭐ষাড় ও মন্দিরের নগর (City of Ox and Temple)- বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ)
163. ⭐ভারতের আধ্যাত্মিক রাজধানী (Spiritual capital of India)- বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ)
164. ⭐ভারতের ধর্মীয় রাজধানী (Religious capital of India)- বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ)
165. ⭐আলাের শহর (City of Lights)- বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ)
166. ⭐মন্দিরের শহর (City of Temples)- বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ)
167. ⭐পবিত্র শহর (Holy City)- বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ)
168. ⭐বিশ্বের চামড়ার শহর (Leather city of the World)- কানপুর (উত্তরপ্রদেশ)
169. ⭐উত্তর ভারতের ম্যাঞ্চেস্টার (Manchester of North India)- কানপুর (উত্তরপ্রদেশ)
170. ⭐তাজ নগরী (Taj Nagari)- আগ্রা (উত্তরপ্রদেশ)
🔰 🔰 রাজস্থান 🔰 🔰
171. 🌠স্বর্ণ মন্দিরের শহর (City of Golden Temple)-অমৃতসর (পাঞ্জাব)
172. 🌠পঞ্চনদের দেশ (Land of Five Rivers)- পাঞ্জাব
173. 🌠নীল শহর (Blue City)-যােধপুর (রাজস্থান)
174. 🌠সূর্য শহর (Sun City) -যােধপুর (রাজস্থান)
175. 🌠সিটি অফ প্যালেসেস (City of Palaces)- জয়পুর (রাজস্থান)
176. 🌠ভারতের সােনালী শহর (Golden city of India)- জয়সলমীর (রাজস্থান
177. 🌠ভারতের প্যারিস (Paris of india )- জয়পুর (রাজস্থান)
178. 🌠গােলাপী শহর (Pink City)- জয়পুর (রাজস্থান)
179. 🌠শ্বেত শহর (White city)- উদয়পুর (রাজস্থান)
☢️ ☢️ মহারাষ্ট্র ☣️ ☣️
180. 💙সপ্তদ্বীপের শহর (City of seven Islands)-মুম্বাই (মহারাষ্ট্র)
181. 💙স্বপ্নের শহর (City of Dreams)- মুম্বাই (মহারাষ্ট্র)
182. 💙ভারতের প্রবেশ দ্বার (Gate way of India)- মুম্বাই (মহারাষ্ট্র)
183. 💙ভারতের ভেনিস (Venice of India)- মুম্বাই (মহারাষ্ট্র)
184. 💙ভারতের মূলধনের রাজধানী (Capital City of India)- মুম্বাই (মহারাষ্ট্র )
185. 💙ভারতের হলিউড (Hollywood of India)- মুম্বাই (মহারাষ্ট)
186. 💙দাক্ষিণাত্যের রাণী (Queen of the South)- পুনে (মহারাষ্ট্র)
187. 💙ভারতের কমলালেবুর শহর (Orange City of India)- নাগপুর (মহারাষ্ট্র)
188. 💙ভারতের আঙুরের শহর (Grapes city of India)- নাসিক (মহারাষ্ট্র)
189. 💙ভারতের ক্যালিফোর্নিয়া (California of India)- নাসিক/রত্নগিরি (মহারাষ্ট্র)
190. 💙দাক্ষিণাত্যের রানী (Queen of Deccan)- পুণে (মহারাষ্ট্র)
191. 💙মেঘদূতের দেশ (Land of Meghdoot)- রামটেক (মহারাষ্ট্র)
🚫 ☢️ তামিলনাড়ু ❣️ 🖤
192. 🖤দক্ষিণ ভারতের প্রবেশদ্বার (Gateway of South India)-চেন্নাই (তামিলনাড়ু)
193. 🖤এশিয়ার ডেট্রয়েট (Detroit of Asia)- চেন্নাই (তামিলনাড়ু)
194. 🖤অটো হাব অফ ইন্ডিয়া (Auto Hub of India)- চেন্নাই (তামিলনাড়ু)
195. 🖤ভারতের স্বাস্থ্য রাজধানী (Health capital of India)- চেন্নাই (তামিলনাড়ু),
196. 🖤বস্ত্রবয়ন শহর (Textile city of India)- কোয়েম্বাটুর (তামিলনাড়ু)
197. 🖤চন্দন বৃক্ষের মন্দির (Temple of Sandle Tree)-মাদুরাই (তামিলনাড়ু)
198. 🖤 নীল পর্বত (Blue Mountains)- নীলগীরি (তামিলনাড়ু)
199. 🖤সবুজ নগরী (Green City)-চেন্নাই (তামিলনাডু)
200. 🖤নীল পর্বত (Blue Mountain)-নীলগিরি পর্বত (তামিলনাড়ু)
201. 🖤দক্ষিণ ভারতের কাশী বা বারাণসী (Benaras of the south)- মাদুরাই (তামিলনাড়ু)
202. 🖤ধানক্ষেতের শহর (City of Paddy fields)- তিরুনেলভেলি (তামিলনাড়ু)
203. 🖤দক্ষিণ ভারতের অক্সফোর্ড (Oxford of South India)- তিরুনেলভেলি (তামিলনাড়ু)
204. 🖤উৎসব নগরী (Festival City)- মাদুরাই (তামিলনাড়ু)
205. 🖤দক্ষিণ ভারতের ম্যানচেস্টার (Manchester of South India)-কোয়েম্বাটুর
🔵 🔵 কর্ণাটক ⚫ ⚫
206. 💜ভারতের ইল্যেকট্রনিক্স শহর (Electronic City of India)- ব্যাঙ্গালুরু (কর্ণাটক)
207. 💜সিলিকন ভ্যালি অফ ইন্ডিয়া (Silicon Valley of India)- ব্যাঙ্গালুরু (কর্ণাটক)
208. 💜মহাকাশ শহর (Space City)- ব্যাঙ্গালুরু (কর্ণাটক)
209. 💜ভারতের বিজ্ঞান শহর (Science city of India)- ব্যাঙ্গালুরু (কর্ণাটক)
210. 💜আই. টি. ক্যাপিটাল অফ ইন্ডিয়া (IT Capital of India)-ব্যাঙ্গালুরু (কর্ণাটক)
211. 💜ভারতের উদ্যান নগরী (Garden city of India) -বেঙ্গালুরু (কর্ণাটক)
212. 💜হাইটেক শহর (Hitech City)- ব্যাঙ্গালাের (কর্ণাটক)
213. 💜প্রাচ্যের রােম (Rome of the East)- ম্যাঙ্গালাের (কর্ণাটক)
214. 💜 হেরিটেজ সিটি (Heritage city)- মাইশাের (কর্ণাটক)
215. 💜ভারতের স্কটল্যান্ড (Scotland of India)- কুর্গ (কর্ণাটক)
⚫ ⚫আসাম 💛 ⚫
216. 💛উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার (Gateway of North-East India)- গুয়াহাটি (আসাম)
217. 💛রক্তের শহর (City of Blood)- তেজপুর (আসাম)
218. 💛চা-এর শহর (Tea City of India)- ডিব্ৰুগড় (আসাম)
🌠 💜 মণিপুর 🙏 👍
219. ⭕পূর্ব ভারতের রত্ন (Jewell of Eastern India)- মণিপুর
220. ⭕পূর্ব ভারতের কাশ্মীর (Kashmir of Eastern India)- মণিপুর
🚫 🚫 👉তেলেঙ্গানা 🔵 🔵 💚 💚
221. 🔥হ্রদের নগরী (Lake City of India)- হায়দ্রাবাদ (তেলেঙ্গানা )
222. 🔥মুক্তার শহর (City of Pearls)- হায়দ্রাবাদ (তেলেঙ্গানা)
223. 🔥 নিজাম শহর (City of Nizams)- হায়দ্রাবাদ (তেলেঙ্গানা)
224. 🔥বিরিয়ানির বিশ্ব রাজধানী (World Capital of Biryani)- হায়দ্রাবাদ (তেলেঙ্গানা)
☣️ ☣️গুজরাট ⭐ ⭐
225. 🛑ভারতের ম্যানচেস্টার (Manchester of India ) -আহমেদাবাদ (গুজরাট)
226. 🛑ভারতের বস্টন (Boston of India)- আহমেদাবাদ (গুজরাট)
227. 🛑ম্যানচেস্টার অফ ইন্ডিয়া (Manchester of India)- আমেদাবাদ (গুজরাট)
228. 🛑সবুজ শহর (Green City)-গান্ধীনগর (গুজরাট)
229. 🛑ভারতের মক্কার দ্বার (Gateway of Mokka)- সুরাট (গুজরাট)
230. 🛑হীরের শহর (Diamond city of India)-সুরাট (গুজরাট)
🔵 🔵অন্ধ্র প্রদেশ 💙 💙
231. 🚫এশিয়ার ডিমের ঝুড়ি ( Egg Basket of Asia)- অন্ধ্রপ্রদেশ
232. 🚫লঙ্কার শহর (City of Chilies)-গুন্টুর (অন্ধ্রপ্রদেশ)
233. 🚫সিটি অফ ডেসটিনি (City of Destiny)- বিশাখাপত্তনম (অন্ধ্রপ্রদেশ)
❣️ ❣️ কেরালা ♨️ ♨️
234. 🔰আরবসাগরের রাণী (Queen of Arabian Sea)-কোচি (কেরালা)
235. 🔰ভগবানের নিজের দেশ (God’s own land )- কেরালা
236. 🔰ভারতের মশলার বাগান (Spice Garden of India)- কেরালা
237. 🔰আরবসাগরের রাজা (Prince of Arabian Sea) -কোলান (কেরালা)
238. 🔰কেরালার প্রবেশদ্বার (Gateway of Kerala)- কোচি (কেরালা)
239. 🔰ভগবানের নিজের দেশ (God’s own country)- কোচি (কেরালা)
240. 🔰প্রাচ্যের ভেনিস/পূর্বের ভেনিস (Venice of the East)- আলেপ্পি (কেরালা)
241. 🌄ভারতের মন্দিরের শহর (Temple City of India)- ভুবনেশ্বর (ওড়িশা)
242. 📌প্রাচ্যের স্কটল্যান্ড (Scotland of East)- শিলং (মেঘালয়)
243. ⛰️গুহার দেশ (Land of Cave)-সিকিম।
244. 🌺সৌন্দর্য্যের শহর (The City of Beautiful)- চন্ডীগড় (চন্ডীগড়)
245. ♻️ভারতের সামরিক শহর (Difence City of India)-মিরাট (ভারত)
❤️হরিয়ানা ❤️
246. ♨️ভারতের দুধের বালতি (Milk Bucket of India)- হরিয়ানা
247. ♨️সিটি অফ হ্যান্ডলুম (City of Hand-loom)- পানিপথ ( হরিয়ানা )
🙏 🙏উত্তরাখন্ড 🙏 🙏
248. 🔵যোগের শহর (Yoga City)-ঋষিকেশ (উত্তরাখন্ড)
249. 🔵হিমালয়ের রানী (Queen of Himalaya)- মুসৌরী (উত্তরাখন্ড)
250. 🔵কুইন অফ গাড়ােয়াল (Queen of Garwal)- নীলকণ্ঠ পাহাড় (উত্তরাখন্ড)
251. 🔵হ্রদের শহর (City of Lakes)- ভােপাল(মধ্যপ্রদেশ), উদয়পুর(রাজস্থান), নৈনিতাল (উত্তরাখন্ড )
252. 🔵পর্বতের রাণী (Queen of the Mountains)- মুসৌরী (উত্তরাখন্ড
253. 🔵গঙ্গার প্রবেশদ্বার (Gateway of Ganga)- হরিদ্বার (উত্তরাখন্ড)
❤️ ❤️ বিহার 👍 👍
254. ⚫ভারতের রেশমের শহর (The Silk City of India)-ভাগলপুর (বিহার)
255. ⚫বিহারের দুঃখ (Sorrow of Bihar)- কোশী নদী (বিহার)
🚫 🚫ঝাড়খন্ড ☣️ ☣️
256. ⚪ভারতের কয়লা রাজধানী (The Coal capital of India)- ধানবাদ (ঝাড়খন্ড)
257. ⚪ভারতের খনি শহর (City of Mine)- ধানবাদ (ঝাড়খন্ড)
258. ⚪ভারতের ইস্পাত শহর (Steel city of India)- জামসেদপুর (ঝাড়খন্ড)
259. ⚪ভারতের পিটসবার্গ (Pitsberg of India)- জামসেদপুর (ঝাড়খণ্ড )
260. ☣️এশিয়ার রােম (Rome of Asia)- দিল্লী
261. ☢️পঞ্চ পাহাড়ের দেশ (Land of Five Hills)- ত্রিপুরা
🍀 🍀 হিমাচল প্রদেশ 🌿 🌿
262. 🏔️ভারতের পােস্টকার্ড শহর ( Postcard City of India)- মানালি (হিমাচল প্রদেশ)
263. 🏔️ভারতের আপেল রাজ্য বলা হয় – হিমাচল প্রদেশ
🌳 🌳 মধ্যপ্রদেশ 🌲 🌲
264. 🌲পাওয়ার হাব সিটি (Power Hub City)- মুন্ডি (মধ্যপ্রদেশ)
265. 🌲মিনি মুম্বই (Mini Mumbai)- ইন্দোর (মধ্যপ্রদেশ)
266. 🟢ভারতের আতিথিয়তার শহর-- শিলিগুড়ি
267. 🟢ভারতের পূর্বের প্যারিস--পুদুচেরি
268. 🟢ভারতের কর্ণাটকের প্রবেশদ্বার-- ম্যাঙ্গালোর
🌞 🌞পশ্চিমবঙ্গ 🌞 🌞
269. 🖤কলকাতা - পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার।
270. 🧡কলকাতা - ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী।
271. 💛কলকাতা - আনন্দের শহর।
272. 💚কলকাতা - প্রাসাদ নগরী।
273. 💙কলকাতা - পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম মহানগর।
274. 💜কলকাতা - মিছিল নগরী।
275. 🤎কলকাতা - ফুটবলের মক্কা, আলীনগর।
276. 🤍সল্টলেক-- পরিকল্পিত শহর ।
277. 🟢রাজারহাট-- সর্বাধুনিক শহর ।
278. 🔵হাওড়া - ভারতের গ্লাসগাে।
279. 🟣হাওড়া - ভারতের শেফিল্ড।
280. 🟤কলকাতা ও হাওড়া-- যমজ শহর ।
281. 🟢দার্জিলিং - পাহাড়ের রাণী
282. 🟢দার্জিলিং - চা-এর শহর।
283. 🟢দার্জিলিং - শৈল শহর
284. 🟡জলপাইগুড়ি - ডুয়ার্সের শহর।
285. 🟠খড়্গপুর -- মিনি ইন্ডিয়া।
286. 🔴ঝাড়গ্রাম - অরণ্য সুন্দরী।
287. 🟪বিষ্ণুপুর - পূর্ব ভারতের কাশী
288. 🟦বিষ্ণুপুর - বাংলার মন্দির নগরী
289. 🟫বিষ্ণুপুর - টেরাকোটার শহর
290. 🟩কালিম্পং - অর্কিডের শহর।
291. 🟨শিলিগুড়ি - উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার
292. 🟧শিলিগুড়ি - ডুয়ার্সের প্রবেশদ্বার
293. ⬛পুরুলিয়া - মানভূম সিটি
294. ⬜মুর্শিদাবাদ - নবাবের শহর
295. 🟥বহরমপুর - বাংলার রেশম শিল্পের শহর
296. 🚩পূর্ব বর্ধমান - পশ্চিমবঙ্গের ধানের গােলা
297. 🚩নবদ্বীপ - বাংলার অক্সফোর্ড
298. 🚩মালদহ - আমের শহর
299. 🚩রাণীগঞ্জ - কয়লার শহর
300. 🚩দুর্গাপুর - ভারতের ইস্পাত নগরী
301. 🚩দুর্গাপুর - ভারতের রূঢ়
302. 🚩আসানসােল - কালাে হীরের স্থান
303. 🚩আসানসোল - শিল্প নগরী
304. 🚩বনগাঁ - সীমান্ত শহর
305. 🚩শান্তিপুর - তাঁতের শহর।
306. 🚩চন্দননগর - সিটি অফ লাইট
307. 🚩 চন্দননগর - ফরাসডাঙা
308. 🚩 শ্রীরামপুর - ফ্রেড্রিক নগর
309. 🚩 চুঁচুড়া - ওলন্দাজ নগর
310. ℹ️কোলাঘাট - ইলেকট্রিক সিটি ( পাবলিক কমেন্ট)
311. ℹ️তারকেশ্বর- বাবার ধাম (পাবলিক কমেন্ট)
312. 🟢কার্শিয়ং - সাদা অর্কিডের দেশ
313. ℹ️সুন্দরবন - বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ(পাবলিক কমেন্ট)
314. ℹ️ কোচবিহার - রাজার শহর (পাবলিক কমেন্ট)
315= 🌻ক্ষীরাই - ভ্যালি অব ফ্লাওয়ার ওয়েস্ট বেঙ্গল।(পাবলিক কমেন্ট)
316= 🌏পৃথিবীর কসাই খানা- শিকাগো।