কবরস্থানেও জীবিত মানুষের বসবাস!
বিচিত্র এই পৃথিবীতে কবরস্থানেও বসবাস করছে জীবিত মানুষ। প্রাচীন সভ্যতার মমি ও পিরামিডের কারণে মিশরের কায়রোকে বলা হয় মৃতদের শহর। তবে মমি-পিরামিডের অন্তরালে এবার পাওয়া গেছে ওই ভিন্ন চিত্র। এসব কবরস্থানে জলজ্যান্ত জীবিত মানুষ বসবাস করছে শত শত বছর ধরে। এত দীর্ঘ সময় কবরস্থানে জীবিত মানুষ বসবাসের ঘটনা এর আগে শোনা যায়নি। তবে বিশ্বাস করতে কষ্ট হলেও এটিই সত্য। প্রকৃত ঘটনা হলো- সেখানকার কবরগুলো অনেকটা ঘরের আকৃতির মতোই।
এখানে জানালা, দরজা ও ছাদে পানির ট্যাংকও রয়েছে। কায়রোর উপকণ্ঠে অবস্থিত এই শহরের স্থানীয়রা এল-আরাফা নামে পরিচিত। এখানে শত শত সমাধির মাঝখানেই ৫ লাখ লোক বসবাস করে। সপ্তম শতাব্দী হতে ১৪০০ বছর ধরে তারা এই সমাধির মাঝে বসবাস করছেন। কবরগুলিকেই ঘরের আকৃতি দেয়া হয়েছে। যেখানে একটি ছোট বাগানও আছে। শুধুমাত্র তাই নয় কবরগুলিকে সাজানোও হয়েছে খুব সুন্দরভাবে।
মৃতদের এই শহরে কবরের তত্তাবধানের জন্য একটি করে লোক থাকেন। কায়রোর লোকেরা এমনভাবে কবরগুলি নির্মাণ করেন যে, সেখানে তার পরিবারও সঙ্গে থাকতে পারে। কবরের তত্ত্বাবধায়ক মাসে প্রায় ১২৫ ডলার আয় করে থাকেন বলেও জানা গেছে।
এখানে জানালা, দরজা ও ছাদে পানির ট্যাংকও রয়েছে। কায়রোর উপকণ্ঠে অবস্থিত এই শহরের স্থানীয়রা এল-আরাফা নামে পরিচিত। এখানে শত শত সমাধির মাঝখানেই ৫ লাখ লোক বসবাস করে। সপ্তম শতাব্দী হতে ১৪০০ বছর ধরে তারা এই সমাধির মাঝে বসবাস করছেন। কবরগুলিকেই ঘরের আকৃতি দেয়া হয়েছে। যেখানে একটি ছোট বাগানও আছে। শুধুমাত্র তাই নয় কবরগুলিকে সাজানোও হয়েছে খুব সুন্দরভাবে।
মৃতদের এই শহরে কবরের তত্তাবধানের জন্য একটি করে লোক থাকেন। কায়রোর লোকেরা এমনভাবে কবরগুলি নির্মাণ করেন যে, সেখানে তার পরিবারও সঙ্গে থাকতে পারে। কবরের তত্ত্বাবধায়ক মাসে প্রায় ১২৫ ডলার আয় করে থাকেন বলেও জানা গেছে।
No comments:
Post a Comment