প্রধানমন্ত্রীর সই জাল করে প্রতারণা : যুবক আটক

এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষর জাল করে প্রতারণার অভিযোগে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে এক যুবককে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। ওই যুবকের নাম সাইফুল আলম চৌধুরী টিটো। রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম শহর থেকে তাকে আটক করে গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জানা যায়, প্রধানমন্ত্রীর সই নকল করে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে তিনি নিজের পরিচয়পত্র তৈরি করেছিলেন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশের পর তাকে আটক করা হলো। তাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (বন্দর) উপকমিশনার মো. মারুফ হোসেন। তিনি বলেন, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। সে এর বাইরে অন্য কিছু করেছে কি না তা জানার জন্যই তাকে জিজ্ঞাসাবদ করা হবে।
অবশ্য এখনও পর্যন্ত ওই যুবকের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করা হয়নি। মামলা দায়েরের পর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে উল্লেখ করে পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, আটকের পরও টিটো হম্বিতম্বি করেন। তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলেও দাবি করেন। প্রসঙ্গত, এর আগেও দেশে ক্ষমতাসীন দলের নাম বা পরিচয় ব্যবহার করে নানা সময় নানা ধরনের প্রতারণা হয়েছে। নানা সময় দেখা গেছে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠনের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি, দখলবাজি বা অন্য প্রতারণার চেষ্টা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত দলের শীর্ষ নেতাদের নামে পরিচয়পত্র খোলার তথ্য পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, নিজের তৈরি পরিচয়পত্রে টিটো নিজেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক দাবি করেছেন। এতে তার নিজের, মায়ের ও বাবার নাম আছে। আছে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে একটি বাড়ির ঠিকানাও। এতে বলা হয়েছে, কেবল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের জন্য এই পরিচয়পত্রটি তৈরি। এই পরিচয়পত্রের নিচে বাম পাশে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা এবং ডান পাশে দলের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের সই আছে। তবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা জানান, সাইফুল আলম চৌধুরী নামে তাদের কোনো সংগঠনিক সম্পাদক নেই। আবার তাদের নেতাদের কোনো পরিচয়পত্র নেই। প্রতারণা করতেই এই পরিচয়পত্র তৈরি করা হয়েছে বলে ধারণা করছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
অবশ্য এখনও পর্যন্ত ওই যুবকের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করা হয়নি। মামলা দায়েরের পর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে উল্লেখ করে পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, আটকের পরও টিটো হম্বিতম্বি করেন। তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলেও দাবি করেন। প্রসঙ্গত, এর আগেও দেশে ক্ষমতাসীন দলের নাম বা পরিচয় ব্যবহার করে নানা সময় নানা ধরনের প্রতারণা হয়েছে। নানা সময় দেখা গেছে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ বা সহযোগী সংগঠনের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি, দখলবাজি বা অন্য প্রতারণার চেষ্টা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত দলের শীর্ষ নেতাদের নামে পরিচয়পত্র খোলার তথ্য পাওয়া যায়নি।
জানা যায়, নিজের তৈরি পরিচয়পত্রে টিটো নিজেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক দাবি করেছেন। এতে তার নিজের, মায়ের ও বাবার নাম আছে। আছে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে একটি বাড়ির ঠিকানাও। এতে বলা হয়েছে, কেবল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের জন্য এই পরিচয়পত্রটি তৈরি। এই পরিচয়পত্রের নিচে বাম পাশে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা এবং ডান পাশে দলের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের সই আছে। তবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা জানান, সাইফুল আলম চৌধুরী নামে তাদের কোনো সংগঠনিক সম্পাদক নেই। আবার তাদের নেতাদের কোনো পরিচয়পত্র নেই। প্রতারণা করতেই এই পরিচয়পত্র তৈরি করা হয়েছে বলে ধারণা করছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
No comments:
Post a Comment