নোট বাতিলের লাইনে মোদীর মা, পেলেন যত টাকা!

নোট বাতিলে সকলেরই অসুবিধা হচ্ছে। তারমধ্যে তার বয়স ৯৬ বছর। সুতরাং, কেউ সাহায্য না করলে কোনও কাজ করা অসুবিধাজনক। কিন্তু, নরেন্দ্র মোদীর মা তিনি তাই হুইল চেয়ারে বসেই ব্যাঙ্কে গিয়ে নোট বদলালেন হীরাবেন।
ছেলে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে থাকলেও, গান্ধীনগরে নিজের বাসভবনেই থাকেন হীরাবেন মোদী। অন্য ছেলেদের সঙ্গে তিনি সেখানেই বসবাস করেন। ছেলে নরেন্দ্রই মা-এর সঙ্গে দেখা করতে গান্ধীনগরে ছুটে যান। কিন্তু, ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিলের পর থেকে নরেন্দ্র মোদী একবারের জন্যও আহমেদাবাদে পা রাখতে পারেননি। মা হীরাবেনের সঙ্গে দেখাও করতে পারেননি। জানতেও পারেননি নোট বাতিলে মা-এর অসুবিধার কথাগুলো।
ছেলে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে থাকলেও, গান্ধীনগরে নিজের বাসভবনেই থাকেন হীরাবেন মোদী। অন্য ছেলেদের সঙ্গে তিনি সেখানেই বসবাস করেন। ছেলে নরেন্দ্রই মা-এর সঙ্গে দেখা করতে গান্ধীনগরে ছুটে যান। কিন্তু, ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিলের পর থেকে নরেন্দ্র মোদী একবারের জন্যও আহমেদাবাদে পা রাখতে পারেননি। মা হীরাবেনের সঙ্গে দেখাও করতে পারেননি। জানতেও পারেননি নোট বাতিলে মা-এর অসুবিধার কথাগুলো।
ছেলের অপেক্ষায় না থেকে অন্য ছেলেদের সঙ্গেই হুইলচেয়ারে চেপে গান্ধীনগরে একটি ব্যাঙ্কে হাজির হন হীরাবেন। তবে, ছেলে প্রধানমন্ত্রী বলে বাড়তি কোনও সুবিধা তিনি নিতে চাননি। হুইলচেয়ারে চেপেই প্রবীণদের লাইনে দাঁড়ান ৯৬ বছরের হীরাবেন। পুরনো ৫০০ এবং ১০০০-এর বেশ কয়েকটি নোট ছিল হীরাবেনের কাছে। সেগুলি সবই বদলে নেন ব্যাঙ্কের প্রবীণদের জন্য থাকা ট্রেলার কাউন্টার থেকে। সবমিলিয়ে ৪৫০০ টাকা বদলে নেনে তিনি। বদেল নেওয়া ৪৫০০ টাকার মধ্যে ২০০০ টাকার একটি নোটও পান হীরাবেন। ছেলে প্রধানমন্ত্রী অথচ, তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে নয়া নোট নিলেন! এমন প্রশ্নের উত্তরে অবশ্য কিছু বলতে চাননি হীরাবেন।
সোমবারই উত্তরপ্রদেশের এক সভায় মোদী বলেছিলেন, দেশের জন্য তিনি পরিবারকে ত্যাগ করেছেন। তাই, দেশের স্বার্থে নোট নিয়ে যখন কিছু ভোগান্তি পোহাতে আর্জি রাখেন তিনি। এমনকী নোট বাতিলের জন্য মানুষকে যে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাতে তিনি দুঃখিত বলেও মন্তব্য করেন।
ভিডিও দেখুন :
No comments:
Post a Comment