ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২০

ভারতের উত্তর প্রদেশে ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২০ জন হয়েছে। রোববার ভোর রাতের কানপুর শহরের নিকটে ইন্দোর-পাটনা এক্সপ্রেস ট্রেনের ১৪টি বগি লাইনচ্যুত হওয়ার দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে আরো দুই শতাধিক মানুষ।
৫ শতাধিক যাত্রী নিয়ে কানপুর থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে পুরখারায় ট্রেনটি ভোর রাত তিনটার দিকে লাইনচ্যুত হয়। দুর্ঘটনার সময় বেশিরভাগ যাত্রী ঘুমের মধ্যে ছিল। টিভিতে প্রচারিত ভিডিওচিত্রে দেখা যায় ট্রেনের বগিগুলো একটার গায়ে আরেকটি চেপে আছে। উদ্ধারকর্মীরা লোহা কেটে আটকে থাকা জীবিত যাত্রীদের উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।দুর্ঘটনা থেকে বেচে আসা যাত্রীরা ভয়াবহ পরিস্থিতির বর্ণনা দিয়েছেন। একজন যাত্রী বলেন, আমরা কানফাটা শব্দ শুনেছি। নিরাপদে বেঁচে থাকতে পারায় নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। আরো দুটি বগি থেকে মৃতদেহ বের করা হচ্ছে। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা দলজিৎ সিং চৌধুরী বলেন, ২৫০ জনের একটি দল উদ্ধার কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছে।
বর্তমান দুর্ঘটনাটির পেছনে রেললাইনের ত্রুটি দায়ী হতে পারে বলে মনে করছেন একজন কর্মকর্তা। গত মার্চে উত্তর প্রদেশে এক দুর্ঘটনায় ৩৯ জন নিহত হয়েছিল, আহত হয়েছিল ১৫০ মানুষ। ভারতের পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম রেলওয়ে নেটওয়ার্ক অবস্থিত যার মাধ্যমে প্রতিদিন ২ কোটি মানুষ যাতায়াত করে।
৫ শতাধিক যাত্রী নিয়ে কানপুর থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে পুরখারায় ট্রেনটি ভোর রাত তিনটার দিকে লাইনচ্যুত হয়। দুর্ঘটনার সময় বেশিরভাগ যাত্রী ঘুমের মধ্যে ছিল। টিভিতে প্রচারিত ভিডিওচিত্রে দেখা যায় ট্রেনের বগিগুলো একটার গায়ে আরেকটি চেপে আছে। উদ্ধারকর্মীরা লোহা কেটে আটকে থাকা জীবিত যাত্রীদের উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।দুর্ঘটনা থেকে বেচে আসা যাত্রীরা ভয়াবহ পরিস্থিতির বর্ণনা দিয়েছেন। একজন যাত্রী বলেন, আমরা কানফাটা শব্দ শুনেছি। নিরাপদে বেঁচে থাকতে পারায় নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। আরো দুটি বগি থেকে মৃতদেহ বের করা হচ্ছে। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা দলজিৎ সিং চৌধুরী বলেন, ২৫০ জনের একটি দল উদ্ধার কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছে।
বর্তমান দুর্ঘটনাটির পেছনে রেললাইনের ত্রুটি দায়ী হতে পারে বলে মনে করছেন একজন কর্মকর্তা। গত মার্চে উত্তর প্রদেশে এক দুর্ঘটনায় ৩৯ জন নিহত হয়েছিল, আহত হয়েছিল ১৫০ মানুষ। ভারতের পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম রেলওয়ে নেটওয়ার্ক অবস্থিত যার মাধ্যমে প্রতিদিন ২ কোটি মানুষ যাতায়াত করে।
No comments:
Post a Comment