ইফতার পার্টিতেই ভোট চাইলেন খালেদা জিয়া

এবার রাজধানীতে এক ইফতার পার্টিতে নিজের দল বিএনপির পক্ষে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চাইলেন দলটির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বুধবার এই ভোট চেয়ে তিনি বলেন, ঢাকা সিটি, আপনারা আরও ঐক্যবদ্ধ হোন। আমি বলব- আসুন সামনে আসছে শুভ দিন, ধানের শীষেরই হবে বিজয় ইনশাল্লাহ। ধানের শীষকে আমরা ভোট দিয়ে বিজয়ী করি, এদেশের মানুষকে আবার শান্তি-উন্নতি-গণতন্ত্র-উন্নয়নের পথে নিয়ে যাবে। আজই প্রথম কোনো সভায় দলীয় প্রতীকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য তিনি ভোট চাইলেন।
বসুন্ধরা কনভেশন সেন্টারে মহানগর বিএনপির উদ্যোগে এই ইফতার মাহফিল হয়। মূল মঞ্চে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর,স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেল,উত্তরের সিনিয়র সহ-সভাপতি মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু, সাধারণ সম্পাদক আহসানউল্লাহ হাসান, সহসভাপতি আব্দুল আলী নকি, মো. সাহাবুদ্দিনসহ উত্তরের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে ইফতার করেন তিনি।
আগামী নির্বাচন একতরফা হতে দেওয়া হবে না হুঁশিয়ারি দিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনকে সবচেয়ে বেশি ভয় পায়। তারা ভাবছে, আগামী নির্বাচনেও তারা চুরি করে ক্ষমতায় বসবে। না, তাদের এবার আর চুরি করে ক্ষমতায় বসতে জনগণ দেবে না। আওয়ামী লীগ চাইবে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এরকম মামলা-হামলা ও হয়রানি করে একতরফা নির্বাচন করবে। আমি বলতে চাই, আওয়ামী লীগকে এবার একতরফা নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না। একতরফা নির্বাচন এদেশে আর হবে না। সেটা কারও কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
এবারের নির্বাচন সবার অংশগ্রহণে হবে মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, শেখ হাসিনা এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, কিন্তু ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করাতে পারবে না। হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। মানুষ বুঝে গেছে, হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করলে ফলাফল কী হয়। নির্বাচন হবে সহায়ক সরকারের অধীনে, সেখানে সকল রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে। ইনশাল্লাহ এই লুটেরা, খুনি, চোর, জনগণের হত্যাকারী, মা-বোনদের নির্যাতনকারী, ছাত্র-ছাত্রীদের অত্যাচারকারী এই সরকারকে জনগণ নির্বাচনে কেমনভাবে প্রত্যাখান করে, তাদের পরিণতি কী হয়, সেদিন তারা নিজেরা দেখে নিতে পারবে।
নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকা মহানগরে সংগঠন শক্তিশালী করতে নতুন কমিটির নেতাদের তাগিদ দেন বিএনপি চেয়ারপারসন। পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধসে ৪ সেনা সদস্যসহ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করে আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানান তিনি। দেশে গরিব মানুষ দুর্দশায় থাকলেও সরকার তা সমাধানে ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন খালেদা জিয়া। তাদের সময় ফুরিয়ে এসেছে, তারা বুঝে গেছে। সেজন্য এখন তারা লুটপাট করে সেগুলো পাচার করতে ব্যস্ত। তাদের যে সেক্রেটারি জেনারেল সে বলে দিয়েছে, যত পারো লুটেপুটে নিয়ে চলে যাওয়ার ব্যবস্থা করো। সেজন্য তারা লুটপাট করছে।
বসুন্ধরা কনভেশন সেন্টারে মহানগর বিএনপির উদ্যোগে এই ইফতার মাহফিল হয়। মূল মঞ্চে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর,স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেল,উত্তরের সিনিয়র সহ-সভাপতি মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু, সাধারণ সম্পাদক আহসানউল্লাহ হাসান, সহসভাপতি আব্দুল আলী নকি, মো. সাহাবুদ্দিনসহ উত্তরের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে ইফতার করেন তিনি।
আগামী নির্বাচন একতরফা হতে দেওয়া হবে না হুঁশিয়ারি দিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনকে সবচেয়ে বেশি ভয় পায়। তারা ভাবছে, আগামী নির্বাচনেও তারা চুরি করে ক্ষমতায় বসবে। না, তাদের এবার আর চুরি করে ক্ষমতায় বসতে জনগণ দেবে না। আওয়ামী লীগ চাইবে বিএনপির নেতা-কর্মীদের এরকম মামলা-হামলা ও হয়রানি করে একতরফা নির্বাচন করবে। আমি বলতে চাই, আওয়ামী লীগকে এবার একতরফা নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না। একতরফা নির্বাচন এদেশে আর হবে না। সেটা কারও কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
এবারের নির্বাচন সবার অংশগ্রহণে হবে মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, শেখ হাসিনা এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে, কিন্তু ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করাতে পারবে না। হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। মানুষ বুঝে গেছে, হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করলে ফলাফল কী হয়। নির্বাচন হবে সহায়ক সরকারের অধীনে, সেখানে সকল রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে। ইনশাল্লাহ এই লুটেরা, খুনি, চোর, জনগণের হত্যাকারী, মা-বোনদের নির্যাতনকারী, ছাত্র-ছাত্রীদের অত্যাচারকারী এই সরকারকে জনগণ নির্বাচনে কেমনভাবে প্রত্যাখান করে, তাদের পরিণতি কী হয়, সেদিন তারা নিজেরা দেখে নিতে পারবে।
নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকা মহানগরে সংগঠন শক্তিশালী করতে নতুন কমিটির নেতাদের তাগিদ দেন বিএনপি চেয়ারপারসন। পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধসে ৪ সেনা সদস্যসহ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করে আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানান তিনি। দেশে গরিব মানুষ দুর্দশায় থাকলেও সরকার তা সমাধানে ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন খালেদা জিয়া। তাদের সময় ফুরিয়ে এসেছে, তারা বুঝে গেছে। সেজন্য এখন তারা লুটপাট করে সেগুলো পাচার করতে ব্যস্ত। তাদের যে সেক্রেটারি জেনারেল সে বলে দিয়েছে, যত পারো লুটেপুটে নিয়ে চলে যাওয়ার ব্যবস্থা করো। সেজন্য তারা লুটপাট করছে।
No comments:
Post a Comment