মরনব্যাধি জণ্ডিস বা পাণ্ডুর মারাত্মক রোগ
-------------------------------------------------------
মানব দেহের সুস্থতা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অত্যাবশ্যকীয় প্রধান
কয়েকটি অর্গানের মধ্যে সুস্থ লিভার বা কলিজার ভূমিকা অন্যতম।
এই লিভার কোন ভাইরাল হেপটাইটিস (হেপাটাইটিস-বি ও সি) দ্বারা
আক্রান্ত হলে যে লক্ষণ প্রকাশ পায় তার নাম জণ্ডিস বা পাণ্ডুর রোগ।
-------------------------------------------------------
মানব দেহের সুস্থতা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অত্যাবশ্যকীয় প্রধান
কয়েকটি অর্গানের মধ্যে সুস্থ লিভার বা কলিজার ভূমিকা অন্যতম।
এই লিভার কোন ভাইরাল হেপটাইটিস (হেপাটাইটিস-বি ও সি) দ্বারা
আক্রান্ত হলে যে লক্ষণ প্রকাশ পায় তার নাম জণ্ডিস বা পাণ্ডুর রোগ।
বাংলাদেশে লিভারজনিত রোগের প্রধান কারণ হেপাটাইটিস ভাইরাল
পানি বাহিত হয়ে মানব দেহে ছড়ায়।পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে
মোট জনসংখ্যার ৪-৫শতাংশ মানুষ হেপাটাইটিস-বি এবং মাত্র শতকরা
১ ভাগেরও কম হেপাটাইটিস-সি ভাইরাসে আক্রান্ত।আবার দেশের প্রায়
৩.৫শতাংশ গর্ভবতী মা হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়।
মায়েদের গর্ভ থেকে ভূমিস্ট নবজাতক শিশুর শরীরে এই ভাইরাস
সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি।ভাইরাস দু’টি নীরবে লিভারকে আক্রমণ
করে লিভার ইনফেকশন,লিভার সিরোসিস,লিভার ক্যান্সার ও লিভার
ফেইলুরের মত মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করে।নিরব ঘাতক এই রোগের
পার্শপ্রতিক্রিয়া বা লক্ষণ প্রকাশের অনেক আগে থেকে এই ভাইরাস
মানব দেহে সুপ্ত অবস্থায় থাকলে পরবর্তীতে লিভার বা কলিজা আক্রান্ত
হয়।এই রোগের মারাত্মক দিক হ’ল,পানি বাহিত এর ভাইরাস আক্রান্ত
রোগীর অজ্ঞতাবশত: তাকে অবম্বন করেই পরিবারের অন্য সদস্য ও
সমাজে বিস্তার ঘটার আশঙ্কা থাকে।যে কারণে বিশ্বে এই হেপাটাইটিস-বি
ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমে বেড়েই চলেছে।আর এ রোগে প্রতি
বছর সারা বিশ্বে ১.৪মিলিয়ন এবং প্রতিদিন ৪হাজার মানুষ অকালে
মৃত্যুবরণ করে।তাই বলা যায়,পৃথিবীতে মানুষের অকাল মৃত্যুর প্রথম
১০কারণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভাইরাল হেপাটাইটিস জনিত জণ্ডিস
বা পাণ্ডুর রোগ।
পানি বাহিত হয়ে মানব দেহে ছড়ায়।পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে
মোট জনসংখ্যার ৪-৫শতাংশ মানুষ হেপাটাইটিস-বি এবং মাত্র শতকরা
১ ভাগেরও কম হেপাটাইটিস-সি ভাইরাসে আক্রান্ত।আবার দেশের প্রায়
৩.৫শতাংশ গর্ভবতী মা হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়।
মায়েদের গর্ভ থেকে ভূমিস্ট নবজাতক শিশুর শরীরে এই ভাইরাস
সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি।ভাইরাস দু’টি নীরবে লিভারকে আক্রমণ
করে লিভার ইনফেকশন,লিভার সিরোসিস,লিভার ক্যান্সার ও লিভার
ফেইলুরের মত মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি করে।নিরব ঘাতক এই রোগের
পার্শপ্রতিক্রিয়া বা লক্ষণ প্রকাশের অনেক আগে থেকে এই ভাইরাস
মানব দেহে সুপ্ত অবস্থায় থাকলে পরবর্তীতে লিভার বা কলিজা আক্রান্ত
হয়।এই রোগের মারাত্মক দিক হ’ল,পানি বাহিত এর ভাইরাস আক্রান্ত
রোগীর অজ্ঞতাবশত: তাকে অবম্বন করেই পরিবারের অন্য সদস্য ও
সমাজে বিস্তার ঘটার আশঙ্কা থাকে।যে কারণে বিশ্বে এই হেপাটাইটিস-বি
ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমে বেড়েই চলেছে।আর এ রোগে প্রতি
বছর সারা বিশ্বে ১.৪মিলিয়ন এবং প্রতিদিন ৪হাজার মানুষ অকালে
মৃত্যুবরণ করে।তাই বলা যায়,পৃথিবীতে মানুষের অকাল মৃত্যুর প্রথম
১০কারণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভাইরাল হেপাটাইটিস জনিত জণ্ডিস
বা পাণ্ডুর রোগ।
এই রোগ প্রকোপ থেকে রক্ষার জন্য সর্বোত্তম হ’ল প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
এজন্য আবিস্কৃত এন্টি ভাইরাল টিকা গ্রহণ করা যায়।এই ভাইরাসে
আক্রান্ত রোগীর জণ্ডিস বা পাণ্ডুর রোগ হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও
উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হয়।হেপাটাইটিসে আক্রান্ত রোগীর
লক্ষণ প্রকাশের শুরুতেই যথাযথ চিকিৎসা,বিশ্রাম ও পথ্যের ব্যবস্থা
করা সম্ভব হলে বার্ষিক মৃত্যুর হার ৬৫%পর্যন্ত কমানো সম্ভব।এক্ষেত্রে
সঠিকভাবে যথাসময়ে সফল চিকিৎসা গ্রহণে ৮০%পর্যন্ত রোগী তার
স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে যেতে সক্ষম হয়।
এজন্য আবিস্কৃত এন্টি ভাইরাল টিকা গ্রহণ করা যায়।এই ভাইরাসে
আক্রান্ত রোগীর জণ্ডিস বা পাণ্ডুর রোগ হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও
উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হয়।হেপাটাইটিসে আক্রান্ত রোগীর
লক্ষণ প্রকাশের শুরুতেই যথাযথ চিকিৎসা,বিশ্রাম ও পথ্যের ব্যবস্থা
করা সম্ভব হলে বার্ষিক মৃত্যুর হার ৬৫%পর্যন্ত কমানো সম্ভব।এক্ষেত্রে
সঠিকভাবে যথাসময়ে সফল চিকিৎসা গ্রহণে ৮০%পর্যন্ত রোগী তার
স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে যেতে সক্ষম হয়।
No comments:
Post a Comment