হীরক রাজার স্বপ্ন সফল?গবেষণাগারে মগজও বানিয়ে ফেলল মানুষ !
----------------------------------------------------------------------------
----------------------------------------------------------------------------
গবেষণাগারে বানানো হ'ল মিড ব্রেন।
আমরা কি এগিয়ে চলেছি ‘হীরক রাজা’র মর্জিমাফিক? ‘হীরক রাজা’ যেমনটি চেয়েছিলেন, এত দিন পর প্রায় সেটাই করে ফেলা গেল!
আমরা কি এগিয়ে চলেছি ‘হীরক রাজা’র মর্জিমাফিক? ‘হীরক রাজা’ যেমনটি চেয়েছিলেন, এত দিন পর প্রায় সেটাই করে ফেলা গেল!
নিজেদের ‘ব্রেন’ মানে মগজ বানিয়ে ফেলল মানুষ! গবেষণাগারে। এই প্রথম।
যে ‘ব্রেন’ আমাদের চালায়, কোনও শব্দ শুনতে সাহায্য করে, চোখের মণিকে বিভিন্ন দিকে ঘোরাতে সাহায্য করে, নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের দৃষ্টিশক্তি, বলে দেয়, এগোতে গেলে পা দু’টোকে কখন, কোথায়, কতটা দূরে ফেলতে হবে, খেতে গেলে ডান হাতটাকে কী ভাবে চালাতে হবে। এটাকেই আমাদের মগজের ‘মধ্যাঞ্চল’ বা ‘মিড ব্রেন’ বলা হয়।
আমাদের মগজের এই মধ্যাঞ্চলেই রয়েছে সেই সুবিশাল ‘সুপার-হাইওয়ে’। অত্যন্ত প্রশস্ত, মোলায়েম, সূদীর্ঘ সেই ‘সুপার-হাইওয়ে’ দিয়ে আলোর গতিতে ছোটাছুটি করে একের পর এক তথ্য বা ইনফর্মেশন। এ মাথা থেকে ও মাথায়। তাই আমাদের মগজের এই অংশটির নাম- ‘ইনফর্মেশন সুপার-হাইওয়ে’। গবেষণাগারে এই প্রথম সেই ‘সুপার-হাইওয়ে’টিকে বানিয়ে ফেলা সম্ভব হয়েছে।
যে ‘ব্রেন’ আমাদের চালায়, কোনও শব্দ শুনতে সাহায্য করে, চোখের মণিকে বিভিন্ন দিকে ঘোরাতে সাহায্য করে, নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের দৃষ্টিশক্তি, বলে দেয়, এগোতে গেলে পা দু’টোকে কখন, কোথায়, কতটা দূরে ফেলতে হবে, খেতে গেলে ডান হাতটাকে কী ভাবে চালাতে হবে। এটাকেই আমাদের মগজের ‘মধ্যাঞ্চল’ বা ‘মিড ব্রেন’ বলা হয়।
আমাদের মগজের এই মধ্যাঞ্চলেই রয়েছে সেই সুবিশাল ‘সুপার-হাইওয়ে’। অত্যন্ত প্রশস্ত, মোলায়েম, সূদীর্ঘ সেই ‘সুপার-হাইওয়ে’ দিয়ে আলোর গতিতে ছোটাছুটি করে একের পর এক তথ্য বা ইনফর্মেশন। এ মাথা থেকে ও মাথায়। তাই আমাদের মগজের এই অংশটির নাম- ‘ইনফর্মেশন সুপার-হাইওয়ে’। গবেষণাগারে এই প্রথম সেই ‘সুপার-হাইওয়ে’টিকে বানিয়ে ফেলা সম্ভব হয়েছে।
এই সেই ‘হাতে গড়া’ মিড ব্রেন। কালো পিগমেন্টই নিউরোমেলানিন।
সিঙ্গাপুরের ‘হীরক রাজ্যে’র এই গবেষণাটি এখন গোটা বিশ্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। ‘জিনোম ইনস্টিটিউট অফ সিঙ্গাপুর’ (জিআইএস)-এর জিনতত্ত্ববিদ নগ হুক হুই এবং ডিউক-নুস মেডিক্যাল স্কুলের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নিউরো-সায়েন্টিস্ট শাওন জে’র নেতৃত্বে ওই গবেষকদলে বড় ভূমিকা রয়েছে এক বাঙালি মহিলার। তিনি আমেরিকার জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর উজ্জয়িনী মিত্র।
সিঙ্গাপুরের ‘হীরক রাজ্যে’র এই গবেষণাটি এখন গোটা বিশ্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। ‘জিনোম ইনস্টিটিউট অফ সিঙ্গাপুর’ (জিআইএস)-এর জিনতত্ত্ববিদ নগ হুক হুই এবং ডিউক-নুস মেডিক্যাল স্কুলের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নিউরো-সায়েন্টিস্ট শাওন জে’র নেতৃত্বে ওই গবেষকদলে বড় ভূমিকা রয়েছে এক বাঙালি মহিলার। তিনি আমেরিকার জন্স হপকিন্স ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিনের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর উজ্জয়িনী মিত্র।
No comments:
Post a Comment