পাতা উল্টে বই পড়ার মজাই আলাদা: প্রধানমন্ত্রী

পাতা উল্টে উল্টে বই পড়ার মজাই আলাদা জানিয়ে প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সফটওয়্যারের মাধ্যমে বই পড়ার ব্যবস্থা এখন তৈরি হয়েছে। চাইলেই হাতের মুঠোয় অংসখ্য বই পাওয়া যাচ্ছে। তার পরেও বই হাতে নিয়ে পড়ার একটা আলাদা আনন্দ আছে।বুধবার বাংলা একাডেমিতে অমর একুশে গ্রন্থমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। বক্তব্য শেষে তিনি মাসব্যাপী এ মেলার উদ্বোধন ঘোষণা করেন। পরে মেলায় অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠোনের স্টল ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, সাহিত্যই পারে আমাদের বিপথগামী ছেলে-মেয়ে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে। তিনি বলেন, এখন ডিজিটাল মাধ্যামে বই পড়ার অনেক সুযোগ হয়েছে তার পরেও বইয়ের পাতা উল্টে বই পড়ার মজাই আলাদা। এ কারণেই আমি চাই প্রতিবছর আরো নতুন নতুন বই ছাপ হোক এবং বর্তমান প্রজন্মের পাঠাভ্যাস গড়ে উঠুক।
বাংলা একাডেমির আয়োজনে একাডেমির মূল চত্বর ও একাডেমি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় ৪ লাখ বর্গফুট জায়গা নিয়ে এবারের গ্রন্থমেলার আয়োজন করা হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশকে ১২টি চত্বরে সজ্জিত করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এ বছর একাডেমি চত্বরে ৮০টি প্রতিষ্ঠানকে ১১৪টি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৩২৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৪৯টি ইউনিটসহ মোট ৪০৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৬৩টি ইউনিট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তৈরি করা হয়েছে শিশু কর্নারও। ৬০ ইউনিট নিয়ে এ চত্বরে শিশুদের জন্য খেলার সুযোগও রাখা হয়েছে।
এদিকে অমর একুশে গ্রন্থমেলাকে ঘিরে মেলা প্রাঙ্গণ ও এর আশপাশের এলাকায় কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। কমিশনার বলেন, লেখক-প্রকাশকরা নিরাপত্তহীনতা বোধ করলে পুলিশ তাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে। আর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন বই বের করলে প্রকাশক ও লেখকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, সাহিত্যই পারে আমাদের বিপথগামী ছেলে-মেয়ে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে। তিনি বলেন, এখন ডিজিটাল মাধ্যামে বই পড়ার অনেক সুযোগ হয়েছে তার পরেও বইয়ের পাতা উল্টে বই পড়ার মজাই আলাদা। এ কারণেই আমি চাই প্রতিবছর আরো নতুন নতুন বই ছাপ হোক এবং বর্তমান প্রজন্মের পাঠাভ্যাস গড়ে উঠুক।
বাংলা একাডেমির আয়োজনে একাডেমির মূল চত্বর ও একাডেমি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় ৪ লাখ বর্গফুট জায়গা নিয়ে এবারের গ্রন্থমেলার আয়োজন করা হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশকে ১২টি চত্বরে সজ্জিত করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এ বছর একাডেমি চত্বরে ৮০টি প্রতিষ্ঠানকে ১১৪টি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৩২৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৪৯টি ইউনিটসহ মোট ৪০৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৬৩টি ইউনিট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তৈরি করা হয়েছে শিশু কর্নারও। ৬০ ইউনিট নিয়ে এ চত্বরে শিশুদের জন্য খেলার সুযোগও রাখা হয়েছে।
এদিকে অমর একুশে গ্রন্থমেলাকে ঘিরে মেলা প্রাঙ্গণ ও এর আশপাশের এলাকায় কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। কমিশনার বলেন, লেখক-প্রকাশকরা নিরাপত্তহীনতা বোধ করলে পুলিশ তাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে। আর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন বই বের করলে প্রকাশক ও লেখকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
No comments:
Post a Comment