৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
আবুল মনসুর আহমদ:
একজন সাহিত্যিক সাংবাদিক রাজনীতিক
উপমহাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ আবুল মনসুর আহমদের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শনিবার ১৮ মার্চ। ১৯৭৯ সালের এদিনে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁকে নিয়ে গবেষণা কর্মের জন্য ৫ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। তারা হলেন- ড. রাজীব হুমায়ূন, ড. নুরুল আমিন, ড. মিজানুর রহমান, ড. মো. চেঙ্গীশ খান ও ইমরান মাহফুজ। বিশেষ সম্মাননা স্মারক দেয়া হয়েছে এমিরিটাস অধ্যাপক রফিকুল ইসলামকে।
১৮৯৮ সালে ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার ধানীখোলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আবুল মনসুর আহমদ। তিনি ছিলেন একাধারে একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, আইনজ্ঞ ও সাংবাদিক। তিনি ১৯৪৬ সালে অবিভক্ত বাংলার কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেহাদের সম্পাদক ছিলেন এবং তৎকালীন ‘কৃষক’ ও ‘নবযুগ’ পত্রিকায় কাজ করেন। তিনি ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং ফজলুল হক মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিযুক্ত ছিলেন। ১৯৫৫ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্যদের ভোটে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।
আবুল মনসুর ১৯৫৬ সালে পূর্ব পাকিস্তানের যুক্তফ্রন্ট সরকারের শিক্ষামন্ত্রী এবং ১৯৫৬-৫৭ সালে বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান কর্তৃক সামরিক শাসন জারি হওয়ার পর তিনি কারারুদ্ধ হন এবং ১৯৬২ সালে মুক্তি পান। এর কয়েক বছর পর তিনি রাজনৈতিক জীবন থেকে অবসর নেন।
আবুল মনসুর আহমদের রচনাগুলোর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত বিদ্রুপাত্মক বই ‘আয়না’, ‘আসমানী পর্দা’, ‘গালিভারের সফরনামা’ ও ‘ফুড কনফারেন্স’‘বাংলাদেশের কালচার’ ইত্যাদি। তার আত্মজীবনীমূলক দুটি গ্রন্থ হচ্ছে ‘আত্মকথা’ ও ‘আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর’।
১৮৯৮ সালে ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার ধানীখোলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন আবুল মনসুর আহমদ। তিনি ছিলেন একাধারে একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, আইনজ্ঞ ও সাংবাদিক। তিনি ১৯৪৬ সালে অবিভক্ত বাংলার কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেহাদের সম্পাদক ছিলেন এবং তৎকালীন ‘কৃষক’ ও ‘নবযুগ’ পত্রিকায় কাজ করেন। তিনি ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং ফজলুল হক মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিযুক্ত ছিলেন। ১৯৫৫ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ পরিষদের সদস্যদের ভোটে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।
আবুল মনসুর ১৯৫৬ সালে পূর্ব পাকিস্তানের যুক্তফ্রন্ট সরকারের শিক্ষামন্ত্রী এবং ১৯৫৬-৫৭ সালে বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান কর্তৃক সামরিক শাসন জারি হওয়ার পর তিনি কারারুদ্ধ হন এবং ১৯৬২ সালে মুক্তি পান। এর কয়েক বছর পর তিনি রাজনৈতিক জীবন থেকে অবসর নেন।
আবুল মনসুর আহমদের রচনাগুলোর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত বিদ্রুপাত্মক বই ‘আয়না’, ‘আসমানী পর্দা’, ‘গালিভারের সফরনামা’ ও ‘ফুড কনফারেন্স’‘বাংলাদেশের কালচার’ ইত্যাদি। তার আত্মজীবনীমূলক দুটি গ্রন্থ হচ্ছে ‘আত্মকথা’ ও ‘আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর’।
No comments:
Post a Comment