ব্লু ইকোনমি অথরিটি গঠনের সুপারিশ

বর্তমানে এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার সমুদ্রসীমা এলাকায় সম্পদ আহরণ ও উত্তোলন করতে পারে বাংলাদেশ। যেখানে সমুদ্র সম্পদ নির্ভর ব্লু ইকোনমির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণের উপর গুরুত্বারোপ করেছেন সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। কমিটির পক্ষ থেকে সমুদ্র সম্পদ আহরণ ও উত্তোলন সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের সুপারিশ করে ‘ব্লু ইকোনমি অথরিটি’ গঠনের বিধান রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এজন্য অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সমুদ্রসীমায় খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান ও আহরণের মাধ্যমে দেশের বিশাল সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগাতে দ্রুত ব্লু ইকোনমি অথরিটি গঠনের সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। কমিটির বৈঠকে এই বিষয়ে নতুন আইন প্রণয়নের জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে কমিটির বৈঠকে নীতিমালা অমান্য করে কনডেনসেট সরবরাহের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া কনডেনসেটের অপব্যবহার ও দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে শাস্তির মুখোমুখী করার উদ্যোগ নিতে বলা হয়। এজন্য আর্থিক অনিয়ম ও ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে জানানো হয়, এখন বাংলাদেশের সমুদ্র এলাকা এখন ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার, যা দেশের আয়তনের প্রায় ৮২ শতাংশ। এই সমুদ্র এলাকায় মৎস্য সম্পদ, তেল-গ্যাস ও অন্যান্য মূল্যবান খনিজ সম্পদ আহরণ এবং সমুদ্র পরিবহন-সুবিধা বাড়িয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। বাংলাদেশের এই ‘ব্লু ইকোনমির’ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে গত ফেব্রুয়ারিতে অস্থায়ী ব্লু ইকোনমি সেল গঠন করা হয়েছে। ব্লু ইকোনমির সঙ্গে সরকারের ১৭টি মন্ত্রণালয় এবং ১২টি সংস্থা জড়িত।
বৈঠকে জানানো হয়, এই সেলটি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন একটি অস্থায়ী সেল। এর আইনগত কর্তৃত্ব না থাকায় এই সেলের সিদ্ধান্ত মানার ক্ষেত্রে অন্যদের আইনগত বাধ্যবাধকতা নেই। অস্থায়ী হওয়ায় এই সেলকে কোনো আর্থিক বরাদ্দও দেওয়া হয় না। তাই এই সেলকে স্থায়ী করা বা আইনের মাধ্যমে একটি ব্লু ইকোনমি কর্তৃপক্ষ গঠন করা যেতে পারে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংসদীয় কমিটি এ ধরনের একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করার সুপারিশ করে।
বৈঠকে জানানো হয়, এখন বাংলাদেশের সমুদ্র এলাকা এখন ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার, যা দেশের আয়তনের প্রায় ৮২ শতাংশ। এই সমুদ্র এলাকায় মৎস্য সম্পদ, তেল-গ্যাস ও অন্যান্য মূল্যবান খনিজ সম্পদ আহরণ এবং সমুদ্র পরিবহন-সুবিধা বাড়িয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। বাংলাদেশের এই ‘ব্লু ইকোনমির’ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে গত ফেব্রুয়ারিতে অস্থায়ী ব্লু ইকোনমি সেল গঠন করা হয়েছে। ব্লু ইকোনমির সঙ্গে সরকারের ১৭টি মন্ত্রণালয় এবং ১২টি সংস্থা জড়িত।
বৈঠকে জানানো হয়, এই সেলটি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন একটি অস্থায়ী সেল। এর আইনগত কর্তৃত্ব না থাকায় এই সেলের সিদ্ধান্ত মানার ক্ষেত্রে অন্যদের আইনগত বাধ্যবাধকতা নেই। অস্থায়ী হওয়ায় এই সেলকে কোনো আর্থিক বরাদ্দও দেওয়া হয় না। তাই এই সেলকে স্থায়ী করা বা আইনের মাধ্যমে একটি ব্লু ইকোনমি কর্তৃপক্ষ গঠন করা যেতে পারে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংসদীয় কমিটি এ ধরনের একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করার সুপারিশ করে।
No comments:
Post a Comment