বাংলাদেশের মেয়েরা নারী সাফ ফুটবলের ফাইনালে
নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে মালদ্বীপকে ৬-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। এর আগে ভারতের শিলিগুড়ির কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে এবারের আসরের দ্বিতীয় সেমিফাইনালের মালদ্বীপের বিপক্ষে মাঠে নামে বাংলাদেশ। দাপুটে ফুটবল খেলে প্রথমার্ধেই তারা ২-০ গোলে এগিয়ে যায় সাবিনারা। ১১ ও ২২ মিনিটে গোল করেছে বাংলাদেশ। গোল দুটি করেছেন সিরাত জাহান স্বপ্না। এর পর গোলাম রব্বানী ছোটনের শিষ্যরা দ্বিতীয়ার্ধে করেছে আরও ৪টি গোল। বাংলাদেশকে স্বপ্নের ফাইনালে তুলতে হ্যাটট্রিক করেছেন সিরাত জাহান স্বপ্না। প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের সঙ্গে ৫ গোল করা সাবিনা খাতুন করেছেন জোড়া গোল। অপর গোলটি নার্গিস খাতুনের। আগামী বুধবার চতুর্থ আসরের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে আয়োজক দেশ ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এর আগে বিকেলে প্রথম সেমিফাইনালে নেপালের মেয়েদের ৩-১ গোলে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো ফাইনালে ওঠে ভারত।
অবশ্য ম্যাচটি শুরুর দিকে কিছুটা অগোছালো ফুটবল খেলা বাংলাদেশ ষষ্ঠ মিনিটে ধাক্কা খেতে বসেছিল। ডিফেন্ডার শিউলি আজিম ব্যাক পাস দিতে গিয়ে বল তুলে দেন শাহুলা তাউফেজের পায়ে। বিপদসীমায় ঢুকে পড়া এই মিডফিল্ডারকে শট নেওয়ার আগে বল গ্লাভসবন্দী করেন সাবিনা আক্তার। তবে ম্যাচের ১১ মিনিটেই স্বপ্নার দুর্দান্ত গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষের এক ডিফেন্ডারের কাছ থেকে বল কেড়ে নেওয়ার পর আরও ২ ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে মাপা শটে গোল করেন এই ফরোয়ার্ড।
৩ ফরোয়ার্ডে সাজানো বাংলাদেশের আক্রমণভাগের মূল খেলোয়াড় সাবিনা খাতুনকে শুরু থেকে কড়া পাহারায় রাখে ডিফেন্ডাররা। তবে সাবিনা-স্বপ্নার মিলিত প্রচেষ্টায় ২২তম মিনিটে ঠিকই ব্যবধান দ্বিগুণ করে নেয় বাংলাদেশ। সতীর্থের লম্বা করে বাড়ানো বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাঁ দিক থেকে আক্রমণ শানানো সাবিনার নিখুঁত পাস প্লেসিং শটে জালে জড়িয়ে দেন স্বপ্না। মালদ্বীপের রক্ষণে চাপ ধরে রাখা বাংলাদেশ প্রথমার্ধের শেষ দিকে ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নিতে পারত। ৩৫তম মিনিটে ডান দিক থেকে কৃষ্ণা রানী সরকারের শট পোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে যায়।
অবশ্য ম্যাচটি শুরুর দিকে কিছুটা অগোছালো ফুটবল খেলা বাংলাদেশ ষষ্ঠ মিনিটে ধাক্কা খেতে বসেছিল। ডিফেন্ডার শিউলি আজিম ব্যাক পাস দিতে গিয়ে বল তুলে দেন শাহুলা তাউফেজের পায়ে। বিপদসীমায় ঢুকে পড়া এই মিডফিল্ডারকে শট নেওয়ার আগে বল গ্লাভসবন্দী করেন সাবিনা আক্তার। তবে ম্যাচের ১১ মিনিটেই স্বপ্নার দুর্দান্ত গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষের এক ডিফেন্ডারের কাছ থেকে বল কেড়ে নেওয়ার পর আরও ২ ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে মাপা শটে গোল করেন এই ফরোয়ার্ড।
৩ ফরোয়ার্ডে সাজানো বাংলাদেশের আক্রমণভাগের মূল খেলোয়াড় সাবিনা খাতুনকে শুরু থেকে কড়া পাহারায় রাখে ডিফেন্ডাররা। তবে সাবিনা-স্বপ্নার মিলিত প্রচেষ্টায় ২২তম মিনিটে ঠিকই ব্যবধান দ্বিগুণ করে নেয় বাংলাদেশ। সতীর্থের লম্বা করে বাড়ানো বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাঁ দিক থেকে আক্রমণ শানানো সাবিনার নিখুঁত পাস প্লেসিং শটে জালে জড়িয়ে দেন স্বপ্না। মালদ্বীপের রক্ষণে চাপ ধরে রাখা বাংলাদেশ প্রথমার্ধের শেষ দিকে ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নিতে পারত। ৩৫তম মিনিটে ডান দিক থেকে কৃষ্ণা রানী সরকারের শট পোস্ট ঘেঁষে বেরিয়ে যায়।
No comments:
Post a Comment