বিয়ে করলেন ইমরান এইচ সরকার
শাহবাগের স্বাধীনতা প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ব্লগার এন্ড অনলাইন এক্টিভিটিস্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকার বিয়ে করেছেন। পাত্রি হলেন- শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের মেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাদিয়া নন্দিতা ইসলাম তিন্নি। শনিবার রাতে রাজধানীর হেয়ার রোডে শিক্ষামন্ত্রীর সরকারি বাসভবনেই ঘরোয়া আয়োজন সারা হল তাদের এ বিয়ের অনুষ্ঠানিকতা। ২ পরিবারের সদস্য, নিকটাত্মীয় ছাড়াও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যা আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, অধ্যাপক অজয় রায়, অধ্যাপক আবুল বারকাত, মানবাধিকার কর্মী খুশি কবির, নারী অধিকার কর্মী শিপ্রা বসু এসেছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠানে। গণজাগরণ মঞ্চে ইমরানের বেশ কয়েকজন সহযোদ্ধাও ছিলেন। আগের দিন একপ্রকার চুপিসারেই বর-কনের হলুদের আনুষ্ঠান হয়।
শনিবার রাত ৮টার দিকে কয়েকজন আত্মীয় আর বন্ধুকে নিয়ে কনের বাড়িতে হাজির হন বর। রীতি মাফিক বাসার ফটকে বরপক্ষকে আটকে দেয় একদল কিশোর-কিশোরী। ফিতা আসে, কাঁচি আসে, সঙ্গে আসে কনে পক্ষের টাকার দাবি। এ দেশের বিয়ের রীতি অনুযায়ী হাসি-আনন্দের এই গেইট ধরা পর্বে বরের পক্ষে দর কষাকষিতে অংশ নেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাত। কথা বলেন বর নিজেও। গেইট আগলে থাকা কনের বাড়ির ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে এক সময় সমঝোতা হয়। কাঁচি পেয়ে ফিতা কেটে ইমরান এইচ সরকার ভেতরে প্রবেশ করেন বিয়ে বাড়িতে। গণজাগরণের মিছিলে যে ইমরানকে সব সময় পাঞ্জাবিতে দেখা গেছে, বিয়ের আসরে তার গায়ে ছিল সোনালী শেরওয়ানি, মাথায় লাল পাগড়ি। আর কনে নন্দিতা এসেছিলেন বেনারসি শাড়িতে সেজে।
অবশ্য আগেই ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন ধরেই পারিবারিকভাবে ইমরান-তিন্নির বিয়ের কথা চলছিল। সেই ইংগিত এসেছিল বছরের শুরুতে ইমরানেরই এক ফেইসবুক পোস্টে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ফেইসবুকে ইমরান লিখেছিলেন, বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তা কমাতে তিনি বিয়ে করছেন ২০১৬ সালেই। আর বছরের শেষ দিনে এসে বিয়ের কাজ সারলেন। তবে ২২ ডিসেম্বর আরেক পোস্টে ইমরান বলেছিলেন, তিনি আছেন ভালো কিছুর অপেক্ষায়।
প্রসঙ্গত, রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি নেওয়া ইমরান ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিলেন। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষাতত্ত্বের সহকারী অধ্যাপক নন্দিতা পরিচিতজনদের কাছে তিন্নি নামেই পরিচিত। তবে তাদের মধ্যে আগে কোন পরিচয় বা যোগাযোগ ছিল কিনা জানা যায়নি।
শনিবার রাত ৮টার দিকে কয়েকজন আত্মীয় আর বন্ধুকে নিয়ে কনের বাড়িতে হাজির হন বর। রীতি মাফিক বাসার ফটকে বরপক্ষকে আটকে দেয় একদল কিশোর-কিশোরী। ফিতা আসে, কাঁচি আসে, সঙ্গে আসে কনে পক্ষের টাকার দাবি। এ দেশের বিয়ের রীতি অনুযায়ী হাসি-আনন্দের এই গেইট ধরা পর্বে বরের পক্ষে দর কষাকষিতে অংশ নেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারকাত। কথা বলেন বর নিজেও। গেইট আগলে থাকা কনের বাড়ির ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে এক সময় সমঝোতা হয়। কাঁচি পেয়ে ফিতা কেটে ইমরান এইচ সরকার ভেতরে প্রবেশ করেন বিয়ে বাড়িতে। গণজাগরণের মিছিলে যে ইমরানকে সব সময় পাঞ্জাবিতে দেখা গেছে, বিয়ের আসরে তার গায়ে ছিল সোনালী শেরওয়ানি, মাথায় লাল পাগড়ি। আর কনে নন্দিতা এসেছিলেন বেনারসি শাড়িতে সেজে।
অবশ্য আগেই ঘনিষ্ঠজনরা জানিয়েছেন, বেশ কিছুদিন ধরেই পারিবারিকভাবে ইমরান-তিন্নির বিয়ের কথা চলছিল। সেই ইংগিত এসেছিল বছরের শুরুতে ইমরানেরই এক ফেইসবুক পোস্টে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ফেইসবুকে ইমরান লিখেছিলেন, বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তা কমাতে তিনি বিয়ে করছেন ২০১৬ সালেই। আর বছরের শেষ দিনে এসে বিয়ের কাজ সারলেন। তবে ২২ ডিসেম্বর আরেক পোস্টে ইমরান বলেছিলেন, তিনি আছেন ভালো কিছুর অপেক্ষায়।
প্রসঙ্গত, রংপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি নেওয়া ইমরান ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিলেন। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষাতত্ত্বের সহকারী অধ্যাপক নন্দিতা পরিচিতজনদের কাছে তিন্নি নামেই পরিচিত। তবে তাদের মধ্যে আগে কোন পরিচয় বা যোগাযোগ ছিল কিনা জানা যায়নি।
No comments:
Post a Comment