সাধারণ রুচি
-----------------
১। আমার রুচি খুবই সাধারণ। আমি সেরা জিনিসটা পেলে
খুব সহজেই সন্তুষ্ট হই।
(উইনস্টন চার্চিল (১৮৭৪–১৯৬৫),সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী)।
-----------------
১। আমার রুচি খুবই সাধারণ। আমি সেরা জিনিসটা পেলে
খুব সহজেই সন্তুষ্ট হই।
(উইনস্টন চার্চিল (১৮৭৪–১৯৬৫),সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী)।
২। আমি শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি চায়নিজ রেস্টুরেন্টে খাচ্ছিলাম।
ওখানে ‘মাতা ও পুত্রের পুনর্মিলনী’ নামে একটি খাবার ছিল।
খাবারটা ছিল মুরগি আর মুরগির ডিম।
(পল সিমন(জন্ম: ১৯৪১),মার্কিন সংগীতজ্ঞ)।
ওখানে ‘মাতা ও পুত্রের পুনর্মিলনী’ নামে একটি খাবার ছিল।
খাবারটা ছিল মুরগি আর মুরগির ডিম।
(পল সিমন(জন্ম: ১৯৪১),মার্কিন সংগীতজ্ঞ)।
৩। যা দেখে নেওয়া যায় তা কখনোই মুখস্থ করবেন না।
(অ্যালবার্ট আইনস্টাইন (১৮৭৯–১৯৫৫),জার্মান বিজ্ঞানী)।
(অ্যালবার্ট আইনস্টাইন (১৮৭৯–১৯৫৫),জার্মান বিজ্ঞানী)।
৪। আমি দ্রুত উত্তর দিতে পারার জন্য ধন্য ছিলাম, দিয়েছিলামও।
আমি বলেছিলাম—আমি জানি না।
(মার্ক টোয়েন (১৮৩৫–১৯১০),মার্কিন সাহিত্যিক)।
আমি বলেছিলাম—আমি জানি না।
(মার্ক টোয়েন (১৮৩৫–১৯১০),মার্কিন সাহিত্যিক)।
৫। আমি আমার ডায়েরি ছাড়া কখনোই বের হই না।
ট্রেনে যেতে যেতে পড়ার জন্য উত্তেজনাকর
কিছু একটা থাকা উচিত।
(অস্কার ওয়াইল্ড (১৮৫৪–১৯০০),আইরিশ কবি)।
ট্রেনে যেতে যেতে পড়ার জন্য উত্তেজনাকর
কিছু একটা থাকা উচিত।
(অস্কার ওয়াইল্ড (১৮৫৪–১৯০০),আইরিশ কবি)।
সূত্র: ব্রেইনি কোটস ডটকম।
“এখানে দাঁত তোলা হয়”
ReplyDelete----------------------------
বাবা ছেলেকে দাঁতের দাক্তার দেখাতে গেছে।
ছেলেঃ ওরে বাবা, ও মা, বাঁচাও, গেলামরে, ছাইড়াদেন দাক্তার…
দাঁত তলার পর…
বাবাঃ দাক্তার সাহেব কত দিব?
ডাক্তারঃ ২০০০ টাকা দেন…
বাবাঃ কেন? আপনি তো আগেই বলেছেন, দাঁত তুলতে ৫০০ টাকা লাগবে…
দাক্তারঃ তা ঠিক আছে, কিন্তু এদিকে যে আপনার ছেলের চিৎকারে
আমার তিনটা রোগী পালিয়েছে,তাদের ভিজিটও আপনাকেই দিতে হবে…
টাকা উড়ে বাতাসে
ReplyDelete------------------------
টাকা উড়ে,শুনে থাকবেন হয়ত।আগে অনেক সুনেছি,
এই প্রথম দেখার সুযোগ হ’ল,সহযাত্রী সকলেই দেখেছেন।
গন্তব্য ছিল গাইবান্ধা,বাসে যাত্রী ছিল হাতেগোনা ক’জন।
বাসভাড়া মেটাতে গিয়েই ঘটে যত বিপত্তি।পাঁচশ টাকার
নোটে ভাড়া মেটাতে ফেরত পাওয়া টাকা মানিব্যাগে রাখতে
গেলে বাসের ভিতরে সব টাকা বাতাসে উড়ে যায়।বাসযাত্রী
অনেকের সহযোগীতায় উড়তে থাকা ভাসমান টাকা ধরা
সম্ভব হলেও একশ টাকার দুটি নোট কিছুতেই ধরা দিল না।
দ্রুতগামী বাসের ভিতরে সেই নোট দুটি বাতাসে ভেসে বেড়ালো
সামনে থেকে পিছনে,বাসযাত্রী অনেকে সেই উড়ন্ত টাকা ধরার
জন্য হাত বাড়িয়ে পিছনে ছুটছে,কিন্তু টাকা কিছুতেই ধরা দিল না।
সেই চলন্ত বাসের ভিতরে বার কয়েক চক্কড় খেয়ে খোলা দড়জা দিয়ে
ভাসতে ভাসতেই বাইড়ে বেড়িয়ে গেল।বাসযাত্রীগন আমরা শুধু চেয়ে
চেয়ে দেখলাম,একশ টাকার নোট দুটি বাতাসে ভেসে উড়ে যাচ্ছে।